নিজস্ব প্রতিবেদক:
রাতে ঘুমোতে গেলেই কি আপনার নাকে ঢাকের বাদ্যি বাজে? আত্মীয়-পরিজন তাই স্বাভাবিকভাবেই আপনার সঙ্গ ত্যাগ করেন ওই সময়ে। এমনকী, আপনার চব্বিশ ঘণ্টার সঙ্গিনীও। দুঃখ পাওয়ার কিছু নেই। মেনে চলুন ৫টি বাস্তু মত, ফল মিলবে খুব তাড়াতাড়ি।
১। বর্তমানে বেশির ভাগ বাড়িতেই জায়গার অভাবের জন্য বক্স-বেড ব্যবহার করা হয়। প্রথম দিকে তা গোছানো থাকলেও, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তা পরিবর্তীত হয় একটি গুদাম-ঘরে। বাস্তুশাস্ত্র বলছে, এমনটা না হওয়ায়ই উচিত। বিছানার নীচে এমন অগোছালো ও অপ্রয়োজনীয় জিনিস একেবারেই না রাখা উচিত।
২। শুধুমাত্র বিছানার নীচের অংশই নয়, তার উপরের ভাগও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে বলে বাস্তু। শুতে যাওয়ার আগে অবশ্যই বিছানা ভাল করে ঝেড়ে নেওয়া উচিত। হালকা রংয়ের চাদর পাতাই শ্রেয়। কারণ, জমকালো রং অনেক সময়েই মানুষের মনকে উত্তেজিত করে।
৩। বাস্তু বলে, বিছানা সব সময়েই দক্ষিণমুখী হওয়া উচিত। এর বিজ্ঞানসম্মত কারণও রয়েছে। তা ছাড়া, দক্ষিণের হাওয়া সব সময়েই ভাল।
৪। বিছানার উপর দিকে কোনও ঘড়ি রাখা বাস্তুসম্মত নয়। বিজ্ঞান মতে, যে কোনও ঘড়ির আশেপাশের অঞ্চলটি ‘হাই ফ্রিকোয়েন্সি জোন’। তা ছাড়া, নিঝুম রাতে ঘড়ির টিকটিক আওয়াজ ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে।
৫। বিছানার পাশে একটি তামার গ্লাস ও তামার পাত্রে পরিষ্কার জল রাখুন। বাস্তু মতে, জলীয় বাতাস নাসিকারন্ধ্র খুলো দেয়। এর ফলে, নাকও ডাকে না।
দৈনিক দেশজনতা /এমএইচ