দেশের অর্থনীতি আরো বিকশিত করার উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে ক্যাসিনো ব্যবসা খোলার যে পরিকল্পনা করছেন তা বাস্তবায়নের ভার ন্যস্ত ছিল ৪৮ বছর বয়সী আকিমোর্তোর ওপর।
বিবিসি জানিয়েছে, তিনটি ক্যাসিনো কোম্পানি নিজেদের অবৈধ সুবিধার জন্য সুশকাসকে ঘুষ দিয়েছিল বলে অভিযোগ উঠেছে। যদিও আত্মপক্ষ সমর্থন করে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন সুসকাস। এই ঘটনায় সন্দেহভাজন আরও এক আইনপ্রণেতাকে পুলিশ খুঁজছে।
এদিকে এ ঘটনায় জাপানে ক্যাসিনো ব্যবসা চালুর সম্ভাবনা কঠিন হয়ে গেল বলে মনে করছেন অর্থনীতি বিশ্লেষকরা। কারণ কয়েক বছর ধরে চলা বিতর্কের পরে ২০১৬ সালে দেশের বিভিন্ন হোটেল এবং কনফারেন্স হলগুলোতে ক্যাসিনো ব্যবসা চালুর অনুমতি দিয়েছিল জাপানের পার্লামেন্ট।
তবে ওই অনুমতি দেয়া হলেও জাপানে এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো প্রতিষ্ঠানকে ক্যাসিনো ব্যবসা শুরুর ছাড়পত্র প্রদান করা হয়নি। অধিকাংশ জাপানি জনগণই ক্যাসিনো ব্যবসা চালুর বিরোধী। তারা নানা সময় দেশটিতে ক্যাসিনো ব্যবসা চালুর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখিয়েছে।