এদিকে, অভিযুক্তের পরিবারের দাবি, হরিশের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে আনা সমস্ত অভিযোগ একেবারেই ভিত্তিহীন।
সৌদি আরবে এসি মেকানিক হিসেবে কাজ করতেন কর্নাটকের উদিপির ওই যুবক। সৌদির কড়া আইনের কথা মাথায় রেখে ভারতের বিদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দ্বারস্থ হয়েছে হরিশের পরিবার।
সংবাদমাধ্যমে হরিশের স্ত্রী সুমনা জানিয়েছেন, তার স্বামী কোনো অপরাধ করেনি। তার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে আপত্তিকর মন্তব্য পোস্ট করা হয়েছে। বিষয়টি জানার পরই ওই পোস্ট মুছে ক্ষমা চেয়ে নেন হরিশ। তারপরও তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এদিকে, মঙ্গলবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, গ্রেপ্তার করার পর হরিশকে আল হাসরার আল ইউন থানায় রাখা হয়েছে। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। তবে এখনো পর্যন্ত কোনো চার্জশিট দেওয়া হয়নি।
তবে সৌদি আরবের কড়া আইনে ইসলাম ও মহানবীর অবমাননার অভিযোগ অত্যন্ত গম্ভীর। দোষী প্রমাণিত হলে অভিযুক্তের মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত হতে পারে।