আহতরা হলো, স্থানীয় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ কর্মী কুদ্দুস ও তার ছেলে যুবলীগ কর্মী সোহান, যুবলীগ কর্মী নয়ন ও তার ভাই শান্ত।
নলডাঙ্গা উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সম্পাদক তৌহিদুর রহমান লিটন ও ওসি শফিকুর রহমান একথা জানিয়েছেন।
লিটন জানান, শুক্রবার বিকালে সাজিপাড়া এলাকার বাপ্পী তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে নিয়ে বাসুদেবপুর বাজারের দিকে যাচ্ছিল। পথে যুবলীগ কর্মী শোয়েব ও তার সঙ্গে থাকা ২-৩ বন্ধু ওই গৃহবধূকে যৌন হয়রানি (ইভটিজিং) করে। প্রতিবাদ করায় তারা বাপ্পীকে মারধর করে। পরে বাপ্পীর শ্বশুর লতিফ এগিয়ে এলে তাকেও তারা মারধর করে। বিষয়টি তারা কুদ্দুসকে জানালে তিনি মোবাইল করে নয়নকে ঘটনাস্থলে ডাকে। নয়ন সেখানে যাওয়ার পর কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে সংঘর্ষ হয় দুই পক্ষের মধ্যে। এতে চার জন আহত হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নলডাঙ্গা থানার ওসি শফিকুর রহমান জানান, ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হবে।