দেশজনতা অনলাইনঃ রাঙামাটি মেডিক্যাল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাসের কার্যক্রম দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে শিক্ষার্থীরা। বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকালে রাঙামাটি জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে ঘণ্টাব্যাপী এই বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে মেডিক্যালে পাঁচটি ব্যাচের প্রায় দুই শতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।
তৃতীয় ব্যাচের শিক্ষার্থী বর্ষণ চাকমা বলেন, পাঁচটি ব্যাচে মোট ২৫০ জন শিক্ষার্থী কিন্তু দুটি ক্লাস রুমে ভাগাভাগি করে ক্লাস করতে হচ্ছে সব ব্যাচকে। রাঙামাটি মেডিক্যাল কলেজের সঙ্গে অন্য যেসব মেডিক্যাল কলেজের ক্লাস শুরু হয়েছিল, তারা সবাই স্থায়ী ক্যাম্পাসে ক্লাস করছে। তাহলে আমরা এখনও অস্থায়ী ক্যাম্পাসে কেন? আমরা দ্রুত সময়ের মধ্যে মেডিক্যাল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাস চাই।
পঞ্চম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা স্নেহশিষ চক্রবর্তী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের মেডিক্যাল কলেজের কিছু জটিলতা ও দীর্ঘসূত্রিতা তৈরি হয়েছে এবং সঙ্গে সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কারণে সরকার প্রধানের স্বপ্ন নষ্টের পথে। এ বিষয়ে দ্রুত সমাধান ও স্থায়ী ক্যাম্পাসের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা না আসা পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবো।’
বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে স্থায়ী ক্যাম্পাসের কার্যক্রম দ্রুত বাস্তবায়নের কাজ শুরু না হলে লাগাতার কর্মসূচি ঘোষণার হুঁশিয়ারি দেন শিক্ষার্থীরা।
উল্লেখ্য, রাঙামাটিতে মেডিক্যাল স্থাপনার পর থেকেই বিরোধিতা করছিল আঞ্চলিক দলগুলো। ফলে ২০১৪ সালের ১০ জানুয়ারি মেডিক্যাল কলেজের যাত্রার আগে আঞ্চলিক দলের বিরোধিতার কারণে শহরে দাঙ্গা শুরু হলে প্রশাসরে পক্ষ থেকে তিন দিন কারফিউ জারি করতে বাধ্য হয়।
তৃতীয় ব্যাচের শিক্ষার্থী বর্ষণ চাকমা বলেন, পাঁচটি ব্যাচে মোট ২৫০ জন শিক্ষার্থী কিন্তু দুটি ক্লাস রুমে ভাগাভাগি করে ক্লাস করতে হচ্ছে সব ব্যাচকে। রাঙামাটি মেডিক্যাল কলেজের সঙ্গে অন্য যেসব মেডিক্যাল কলেজের ক্লাস শুরু হয়েছিল, তারা সবাই স্থায়ী ক্যাম্পাসে ক্লাস করছে। তাহলে আমরা এখনও অস্থায়ী ক্যাম্পাসে কেন? আমরা দ্রুত সময়ের মধ্যে মেডিক্যাল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাস চাই।
পঞ্চম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা স্নেহশিষ চক্রবর্তী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের মেডিক্যাল কলেজের কিছু জটিলতা ও দীর্ঘসূত্রিতা তৈরি হয়েছে এবং সঙ্গে সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কারণে সরকার প্রধানের স্বপ্ন নষ্টের পথে। এ বিষয়ে দ্রুত সমাধান ও স্থায়ী ক্যাম্পাসের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা না আসা পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবো।’
বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে স্থায়ী ক্যাম্পাসের কার্যক্রম দ্রুত বাস্তবায়নের কাজ শুরু না হলে লাগাতার কর্মসূচি ঘোষণার হুঁশিয়ারি দেন শিক্ষার্থীরা।
উল্লেখ্য, রাঙামাটিতে মেডিক্যাল স্থাপনার পর থেকেই বিরোধিতা করছিল আঞ্চলিক দলগুলো। ফলে ২০১৪ সালের ১০ জানুয়ারি মেডিক্যাল কলেজের যাত্রার আগে আঞ্চলিক দলের বিরোধিতার কারণে শহরে দাঙ্গা শুরু হলে প্রশাসরে পক্ষ থেকে তিন দিন কারফিউ জারি করতে বাধ্য হয়।