উল্লেখ্য, গত সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) গাইবান্ধা পুলিশ সুপারসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বরাবর শাম্মি আকতার নামে এক নারী লিখিত অভিযোগে জানান, ৯৯৯ নম্বরে কল করে সাহায্য চাওয়ায় পুলিশ পরির্দশক নওয়াবুর তার ওপর নির্যাতন চালিয়েছেন। ওই পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে লোকজন দিয়ে বাড়ি ভাঙচুর ও মিথ্যা মামলায় জড়ানো ও পরিবারের সদস্যদের হয়রানি করারও অভিযোগ করেন শাম্মি আকতার।
একইদিন পারিবারিক দ্বন্দ্বের একটি ঘটনায় ভিডিও ধারণে পুলিশ সদস্যক বাঁধা দেয় ধাপেরহাট ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রাব্বি শাহান পলাশ। এসময় পুলিশের সঙ্গে যুবলীগ নেতার হাতাহাতি হয়। এ নিয়ে পলাশকে আটক করে তদন্তকেন্দ্রে নিয়ে বেদম মারধরের অভিযোগ ওঠে ইনচার্জ নওয়াবুরের বিরুদ্ধে। পুলিশের কাজে বাঁধা দেওয়া ও পুলিশ সদস্যকে মারধরের অভিযোগ এনে তাকেসহ অজ্ঞাত ৩০-৩৫ জনকে আসামি করে মামলা করেন ইনচার্জ নওয়াবুর।