কুমিল্লার পুলিশ সুপার সৈয়দ নুরুল ইসলাম জানান, সাম্প্রতিকালে কুমিল্লার আদালতে একটি হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। আজ আদালত প্রাঙ্গণে প্রবেশকালে তল্লাশি চালিয়ে ওই মহিলার ব্যাগে একটি ছোরা পাওয়ায় আটক করা হয়। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তিনি বিয়ের কাবিন সংগ্রহের জন্য আদালতে আসেন।
উল্লেখ্য, গত জুলাই মাসে কুমিল্লা অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ তৃতীয় আদালতের বিচারক বেগম ফাতেমা ফেরদৌসের খাস কামরায় ঢুকে ফারুক নামের এক আসামিকে টেবিলের ওপর শুইয়ে ছুরি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে হাসান নামের আরেক আসামি। ফারুক কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজেলার কান্দি গ্রামের অহিদ উল্লাহর ছেলে। হাসান কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার ভোজপাড়া গ্রামের শহিদ উল্লাহর ছেলে।