বেশ কয়েক দিন ধরেই রাহুল গান্ধীর পদত্যাগ নিয়ে আলোচনা চলছিলো। গত ২৫ মে কংগ্রেসের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব ছাড়ার কথা বলেন রাহুল গান্ধী। লোকসভায় ৫৪৩ আসনের মধ্যে ৫২ আসন জিতে ভরাডুবির পর তিনি এ সিদ্ধান্ত জানান। এই ব্যর্থতার দায় নিলেও অন্য নেতাকর্মীদেরও সমালোচনা করেছেন রাহুল। তিনি জানান, দলের উচিত গান্ধী পরিবারের বাইরে কাউকে এই দলের দায়িত্ব দেওয়া।বুধবার তিনি নিশ্চিত করেন যে পদত্যাগপত্র ফিরিয়ে নিবেন না। দল থেকেও জানানো হয়েছে তার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করা হয়েছে। তবে কে দায়িত্ব নিতে যাচ্ছেন তা নিয়ে কিছু জানা যায়নি। ভারতের ঐতিহ্যবাহী এই দলটির নেতৃত্বে বেশিরভাগ সময়ই ছিল নেহরু ও গান্ধীর পরিবারের সদস্যরা। রাহুলকে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করাতে ব্যর্থ হওয়ায় নতুন নেতা খুঁজতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে দলীয় সূত্র।
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে রাহুল গান্ধী জানান, কংগ্রেসের খুব শিগগিরই নতুন নেতা মনোনীত করা উচিত। তিনি যেহেতু পদত্যাগ করেছেন তাই এই নেতা নির্বাচনের প্রক্রিয়ার সঙ্গে তিনি আর যুক্ত নন। তিনি বলেন, আমি পদত্যাগপত্র জমা দিয়ে দিয়েছি। আমি আর কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নই। রাহুল গান্ধী বলেন, কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির এখন উচিত একটি বৈঠক ডেকে নেতা নির্বাচন করা। এনডিটিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, আমি এখানে যুক্ত হতে চাই না। সেক্ষেত্রে জটিলতা বাড়বে।
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে রাহুল গান্ধী জানান, কংগ্রেসের খুব শিগগিরই নতুন নেতা মনোনীত করা উচিত। তিনি যেহেতু পদত্যাগ করেছেন তাই এই নেতা নির্বাচনের প্রক্রিয়ার সঙ্গে তিনি আর যুক্ত নন। তিনি বলেন, আমি পদত্যাগপত্র জমা দিয়ে দিয়েছি। আমি আর কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নই। রাহুল গান্ধী বলেন, কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির এখন উচিত একটি বৈঠক ডেকে নেতা নির্বাচন করা। এনডিটিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, আমি এখানে যুক্ত হতে চাই না। সেক্ষেত্রে জটিলতা বাড়বে।