‘লাকুন অ্যান্ড হিজ সন’স’ গ্রিসের সেরা প্রাচীন ধ্রুপদী ভাস্কর্যগুলোর মধ্যে অন্যতম। ১৫০৬ সালে এটি রোমে উন্মুক্ত করা হয়।
হেলেনিক মার্বেল পাথরে নির্মিত এ ভাস্কর্যে তিনটি ফিগারের উপস্থিতি। সমুদ্রের সাপের আক্রমণে তিন পুরুষ লাকুন আর তাঁর দুই ছেলের পৌরানিক কাহিনী চিত্রিত হয়েছে এতে। শত শত বছর ধরে এটি রোমের ভ্যাটিকান মিউজিয়ামে প্রদর্শিত হচ্ছে।
ভাস্কর্যটির মূল ফিগার লাকুনকে নতুনভাবে উপস্থাপনের মধ্য দিয়ে নতুন ভাস্কর্য নির্মাণ করেছেন লন্ডনভিত্তিক শিল্পী ডেভিড কোয়াওলা। তবে এটি নির্মাণে খোদাই কাজে হাতুড়ি বাটালির পরিবর্তে তিনি ব্যবহার করেছেন রোবট।
প্রাচীন এ ভাস্কর্যটি সম্পর্কে ডেভিড কোয়াওলা বলেন, ‘এটি সত্যিই পরিপূর্ণতা ও সমগ্র একাডেমিতে ব্যবহৃত অনন্য উচ্চতার প্রতীক। নিজের কাজে রোবট ব্যবহার সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘শিল্পে প্রযুক্তির ব্যবহার নতুন কিছু নয়। এই রীতি রেনেসাঁর সময় থেকেই চলে আসছে।’
কোয়াওলা বলেন, ‘আমি এই ধরনের একটি পরিচিত বস্তু গ্রহণ করতে আগ্রহী এবং বিপরীতভাবে, মেশিনের চোখ দিয়ে জিনিসটিকে দেখেছি।’