৩৪ বছর বয়সী নড়াইল এক্সপ্রেস বলেছেন, ‘আমার মনে হয়, এবারই প্রথম দশটি দল শেষ চারে ওঠার জন্য একে অপরের বিপক্ষে খেলবে। এখানে প্রত্যেক দলই নিজেদের দিনে প্রতিপক্ষকে হারাতে সক্ষম।’
ইংল্যান্ডে বাংলাদেশের ইতিহাসটা সুখকরই। গেল বছর যুক্তরাজ্যে অনুষ্ঠিত আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সেমি ফাইনালে উঠেছিল বাংলাদেশ। মাশরাফীর প্রত্যাশা, সেই ধারাবাহিকতা ২০১৯ সালেও ধরে রাখবে তার দল, ‘ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে আমাদের দারুণ স্মৃতি আছে। ওয়ানডেতে অনেক বাংলাদেশি ক্রিকেটারের পাকিস্তান, অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ডকে হারানোর সেরা স্মৃতি আছে এখানে। গেল বছরই এখানে আমরা আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমি ফাইনালে উঠেছিলাম। এটা আমাদের সত্যি উদ্বুদ্ধ ও অনুপ্রাণিত করবে।’
ইংল্যান্ডের কন্ডিশনও বাংলাদেশের জন্য সুবিধাজনক বলে মনে করেন বাংলাদেশ ক্রিকেটের একদিনের ফরম্যাটের এ ক্যাপ্টেন। তার মতে, ‘এখানকার কন্ডিশন সম্পর্কে আমাদের ভালো ধারনা আছে। এছাড়া যুক্তরাজ্যে বড় একটা বাংলাদেশি কমিউনিটি আছে। যারা আমাদের সমর্থন দিয়ে উৎসাহিত করেন। যেকারণে এখানে আমরা বরাবরই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি।’
বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ফেভারিট না হলেও প্রতিপক্ষের সামনে যথেষ্ট চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেয়ার সামর্থ্য রাখে, ‘আমাদের যে সামর্থ্য, ঠিকভাবে অনুশীলন চালিয়ে গেলে আমি নিশ্চিত, বিশ্বকাপে আমরা প্রতিপক্ষের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ দাঁড় করাতে পারবো।’
দৈনিক দেশজনতা/ টি এইচ