নিজস্ব প্রতিবেদক:
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে (বৃহস্পতিবার) লেনদেনের নিম্নমুখী প্রবণতায়ও বেড়েছে সূচক। এসময় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ার সংখ্যায় লেনদেনের পরিমাণ বেড়েছে। এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। দিনশেষে সিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক আগের কার্যদিবসের তুলনায় ৮.১৪ পয়েন্ট বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসইর বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানি ও ফান্ডগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১১৭টির, দর কমেছে ১৬১টির ও দর অপরিবর্তিত ছিল ৫৬টি প্রতিষ্ঠানের। এসময় ডিএসইতে ১০ কোটি ৭৩ লাখ ৬৫ হাজার ৯৯৯টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
টাকার অংকে এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪১২ কোটি ৯০ লাখ টাকা। এর আগের কার্যদিবসে (বৃহস্পতিবার) ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৪২৪ কোটি ৩২ লাখ টাকা।
দিনশেষে ডিএসই’র প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ১৫.১১ পয়েন্ট বেড়ে ৬২১৫.৮০ পয়েন্টে স্থিতি পায়। এসময় ডিএস-৩০ সূচক ০.৭৪ পয়েন্ট ও ডিএসইএস সূচক ০.৪০ পয়েন্ট বেড়েছে।
লেনদেন শেষে টার্নওভার তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে গ্রামীণফোন। এসময় কোম্পানিটির ২৭ কোটি ৯৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। টার্নওভারে দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল স্কয়ার ফার্মা, কোম্পানিটির ২১ কোটি ৪১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ১৬ কোটি ৫০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মধ্য দিয়ে টার্নওভারের তৃতীয় অবস্থানে ছিল ন্যাশনাল ব্যাংক।
এছাড়াও টার্নওভার তালিকায় ছিল-বিডি ফাইন্যান্স, অ্যাপলো ইস্পাত, ব্র্যাক ব্যাংক, বেক্সিমকো ফার্মা, মুন্নু সিরামিক ও ন্যাশনাল টিউবস।
এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন হওয়া ২২৯টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দর বেড়েছে ৮৮টির, দর কমেছে ১১৪টির ও দর অপরিবর্তিত ছিল ২৭টি প্রতিষ্ঠানের। এসময় সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৬ কোটি ২৪ লাখ টাকার।
লেনদেন শেষে সিএসই’র প্রধান মূল্য সূচক সিএসইএক্স বেড়েছে ৮.১৪ পয়েন্ট। এসময় সিএসইতে টার্নওভার তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে ব্যাংক এশিয়া কোম্পানিটির ১ কোটি ৬২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
দৈনিক দেশজনতা /এমএইচ