নিজস্ব প্রতিবেদক:
বাজার মনিটরিংয়ের নামে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে যখন বেশি বাড়াবাড়ি করবেন, তখন দেখবেন তারা স্ট্রংলি পেঁয়াজ আর বিক্রিই করবে না। ফলে তখন কি করার থাকবে বলুন। পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি পাওয়ার আরেকটি কারণ হলো অনেকদিন পর এবছর দেশে বড় বন্যা হয়েছে। হাওর অঞ্চলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।’ আসামের অর্থ ও পিডব্লিউডি মন্ত্রীর সঙ্গে বৃহস্পতিবার দুপুরে সচিবালয়ের অফিস কক্ষে সাক্ষাত শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ।
তিনি বলেন, আমাদের দেশের বেশিরভাগ মানুষ ভারতীয় পেঁয়াজ কিনতে অভ্যস্ত। ভারতে বড় বন্যার কারণে পেঁয়াজের ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এজন্যও দাম বৃদ্ধি পেঁয়েছে। আমাদের হাতে যেটা করার ছিল সেটা আমারা করেছি। পেঁয়াজ আমদানির উপর শুল্ক ২৮ শতাংশ থেকে কমিয়ে মাত্র ২ শতাংশ করেছি। নতুন পেঁয়াজ এলে দাম স্বাভাবিক হবে। মন্ত্রী বলেন, আরো একটি সমস্যা হলো মানুষ বাজারে গিয়ে জিনিসপত্রের দাম করেন না। দোকানি যা চায় তাই দিয়ে ক্রয় করেন। গণমাধ্যমও ভোগ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির জন্য দায়ী। কারণ হুট করে বলে দেয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৯০ টাকায়। তখন ব্যবসায়ীরা সত্যিই দাম বাড়িয়ে ৬০ টাকার পেঁয়াজ ৯০ টাকায় বিক্রি শুরু করে।
অনলাইন গণমাধ্যমের দোষ দিয়ে মন্ত্রী বলেন, এসব গণমাধ্যমের কথা বললেই আমার দোষ হবে। তারা আন্দাজ করে কিছু নিউজ করে যার কোনো ভিত্তি নেই। মরহুম মেয়র আনিসুল হককে নাকি জোর করে বিদেশে পাঠানো হয়েছে। এসব কথা… এমন হবে কেন?
দৈনিকদেশজনতা/ আই সি