স্বাস্থ্য ডেস্ক:
গর্ভাবস্থায় মায়ের শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি মানসিক সুস্থতার বিষয়টিতেও খেয়াল রাখা জরুরি। আর এর জন্য পরিবারের লোকজনদের এগিয়ে আসা প্রয়োজন।
প্রশ্ন : গর্ভাবস্থায় মানসিক সুস্থতা একটি বড় বিষয়। সেই ক্ষেত্রে কী পরামর্শ থাকে আপনাদের? পরিবারের যাঁরা আছেন, তাঁদের প্রতি আপনাদের কোনো পরামর্শ থাকে কি?
উত্তর : হ্যাঁ, তাঁদের পরামর্শ দিতে হয়। স্বামীকে পরামর্শ দিতে হয়। আমরা তাঁদের পরামর্শ দেই যে তাঁদের বুঝতে হবে, স্ত্রীর সমস্যাগুলোকে বুঝতে হবে এবং সেই অনুযায়ী চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। অনেক সময় দেখা যায় শাশুড়িরা চিকিৎসকের কাছে বউকে নিতে চান না। স্বামীও মায়ের কথা অনুযায়ী স্ত্রীকে অনেক সময় চিকিৎসকের কাছে নেয় না। সেই ক্ষেত্রে তাঁদের বুঝতে হবে। তাঁদের বোঝাতে হবে সব গর্ভাবস্থা ঝুঁকিপূর্ণ নয় এবং ঝুঁকিমুক্তও নয়। সুতরাং চিকিৎসককে দেখাতে হবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলে অন্তত চারবার চিকিৎসকের কাছে নিয়ে একজন গর্ভবতী মাকে দেখাতে হবে। গর্ভাবস্থায় মায়ের মানসিক সুস্থতার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে।
দৈনিক দেশজনতা/এন এইচ