বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক :
লাল গ্রহ নিয়ে জল্পনার শেষ নেই! কখনো সেখানে জল পাওয়া যায়, কখনো আবার বিশালাকৃতি চামচ। বিজ্ঞানীদের ধারণা, সেখানে কোনো এক সময় প্রাণের অস্তিত্বও ছিল। বিজ্ঞানীদের আপ্রাণ চেষ্টা চলছে, মঙ্গলে যদি পরবর্তী সময়ে মনুষ্যবসতি গড়ে তোলা যায়। সে ক্ষেত্রে, পৃথিবীর উপর থেকে অল্প হলেও চাপ কমবে বলে মনে করা হচ্ছে।
অনেকেই মনে করছেন যে, মহাজাগতিক যুদ্ধের সময় হয়তো এমন গোলা নিক্ষেপ করা হয়েছিল মঙ্গলের দিকে! তবে সেই যুদ্ধ কার সঙ্গে কার হয়েছিল, তা একেবারেই অজানা।
বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা অবশ্য একেবারেই আলাদা। নাসার এক দল বিজ্ঞানী জানিয়েছেন যে, ‘কংক্রিশন’ নামে এক ধরনের প্রকৃতিক ঘটনার কারণেই তৈরি হয় এমন মসৃণ গোলা।
হ্রদ বা সমুদ্রপৃষ্ঠে জমে থাকা সেডিমেন্টারি পাথরের সঙ্গে মিনারেলের সংযোগ হলে, তা গোলাকৃতি বাব্ল তৈরি করে। পরবর্তীকালে, সেডিমেন্টারি রক ক্ষয়ে গেলেও, মিনারেল শক্ত হয়ে থাকে। এবং তা দেখতে একেবারে লোহার গোলার মতো লাগে।
লাল গ্রহেও ঘটেছে তেমনই ঘটনা। হ্রদের জল শুকিয়ে যাওয়ার ফলে, বর্তমানে তা ধরা পড়েছে নাসার ক্যামেরায়।
তথ্য সূত্র: এবেলা
দৈনিক দেশজনতা/এন এইচ