বিনোদন ডেস্ক:
সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, চলচ্চিত্র একটি দেশের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের স্মারক বলে বিবেচিত হয়। চলচ্চিত্রের মাধ্যমে আমরা একটি দেশের সংস্কৃতি, জীবনধারা ও ইতিহাস-ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে পারি।
তিনি বলেন, ‘আমাদের হয়তো পৃথিবীর সবদেশ ভ্রমণ করার সুযোগ হবে না। কিন্তু চলচ্চিত্র, নাটক, সংগীত, নৃত্য ও চিত্র প্রদর্শনীসহ বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক বিনিময় আমাদের পারস্পরিক যোগাযোগ ও সহযোগিতার ক্ষেত্র বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।’
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তৃতা করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত আন সিওং দু। উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক ফয়জুল লতিফ চৌধুরী।
মন্ত্রী বলেন, কোরিয়ার চলচ্চিত্রের মান খুবই উন্নত। দেশটির দু’একটি ছবি দেখে আমি অত্যন্ত মুগ্ধ হয়েছি।
সম্প্রতি দক্ষিণ কোরিয়াতে অনুষ্ঠিত ইমিগ্র্যান্ট ফেস্টিভালে বাংলাদেশ প্রথম হওয়াকে খুবই খুশির খবর উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, দক্ষিণ কোরিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় হচ্ছে এবং সাম্প্রতিককালে তা আরও বৃদ্ধি পেয়েছে।
তিনি বলেন, দক্ষিণ কোরিয়া শক্তিশালী অর্থনীতির দেশ। তারা বাংলাদেশ জাদুঘরের উন্নয়নসহ এ দেশের বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে বিনিয়োগ করছে। চলচ্চিত্র উৎসবসহ এ ধরনের কর্মসূচির মাধ্যমে দুই দেশের সম্পর্ক আরও জোরদার হবে বলে তিনি এ সময় আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
দৈনিক দেশজনতা/এন এইচ