মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার ও নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দীন প্রার্থীতা বাতিলের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন।
তবে নীল দলের উপাচার্যপন্থীদের ও বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত সাদা দলের প্রার্থীদেরসহ ৬৯ জনের প্রার্থীতা বৈধ বলে ঘোষণা করা হয়েছে।
ক্ষমতাসীন নীল দলের মেয়াদ উত্তীর্ণ কমিটির বিভিন্ন কার্যক্রমে অসন্তোষ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পরবর্তী উপাচার্য নিয়োগকে কেন্দ্র করে দলটির শিক্ষকরা সিনেট নির্বাচনে দুটি পৃথক প্যানেল ঘোষণা করেছিল। এর মধ্যে উপাচার্য বিরোধী প্যানেলের সবার প্রার্থীতা বাতিল করা হল।
উপাচার্য বিরোধী প্যানেলের প্রার্থীরা হলেন, অধ্যাপক মুহাম্মাদ সামাদ, মো. আনোয়ার হোসেন, সাদেকা হালিম, এ কে এম গোলাম রব্বানী, জিনাত হুদা, তাজিন আজিজ চৌধুরী, মো হারুনুর রশীদ খান, এমরান কবীর চৌধুরী, সৈয়দ মোহাম্মাদ শামছুদ্দিন, মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, শাহ মো. মাসুম, জেড এম পারভেজ সাজ্জাদ, শারমিন রুমি আলীম, মো. আসাদুজ্জামান, আবু সারা শামসু রউফ, সুব্রত কুমার সাহা, কে এম সাইফুল ইসলাম খান, মোহাম্মদ শওকত আলী, গোবিন্দ চক্রবর্তী, আখতার হোসেন, এ কিউ এম মাহবুব, সৈয়দ হুমায়ুন আখতার, মোহাম্মাদ ফিরোজ জামান, সীতেশ চন্দ্র বাছার, সৌমিত্র শেখর দে, সহযোগী অধ্যাপক সুরাইয়া আক্তার, মোহাম্মদ বিললাল হোসেন, মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, সাব্বীর আহমেদ, সহকারী অধ্যাপক আবদুর রহিম, নাজির হোসেন খান, মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া ও মো. মনিরুল ইসলাম।
উল্লেখ্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আদেশ ১৯৭৩-এর আর্টিক্যাল ২০ (১) (এল) অনুযায়ী আগামী ২২ মে ১০৫ সদস্যবিশিষ্ট সিনেটের ৩৫ জন শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
দৈনিক দেশজনতা/এমএম
Daily Deshjanata দেশ ও জনতার বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর

