২৪শে নভেম্বর, ২০২৪ ইং | ৯ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | বিকাল ৫:১৯

আল্লাহ যাদেরকে জান্নাতে মেহমানদারি করবেন

ধর্ম ডেস্ক:

ব্যস্ততম সময় সন্ধ্যা এবং আরামের সময় সকালে জামাআতে নামাজ আদায় করা সবার জন্যই কষ্টকর। এ কষ্টকর ও গুরুত্বপূর্ণ সময় সকাল এবং সন্ধ্যায় যারা মসজিদে গিয়ে জামাআতে সঙ্গে নামাজ আদায় করবেন, তাদের জন্য প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জান্নাতে মেহমান হওয়ার সুসংবাদ প্রদান করেছেন। হাদিসে এসেছে আল্লাহ তাআলার সঙ্গে বান্দার মধুর সম্পর্ক তৈরি হয় নামাজের মাধ্যমে। এ কারণেই নামাজকে মুমিনের মেরাজ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। আর নামাজে পরিপূর্ণ এতমিনান তথা প্রশান্তি লাভ হয় মসজিদে জামাআতে নামাজ আদায়ের মাধ্যমে।

হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, যে ব্যক্তি সকাল-সন্ধ্যা মসজিদে যাবে; আল্লাহ তাআলা তার (ওই বান্দার) প্রতিবারের (মসজিদে যাওয়ার) জন্য জান্নাতের মেহমানদারির ব্যবস্থা করবেন।(বুখারি ও মুসলিম)

একজন বান্দার জন্য জান্নাতের মেহমান হওয়ার চেয়ে সৌভাগ্য আর কি হতে পারে! এ হাদিসে প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর উম্মতের জন্য সে সুসংবাদই প্রদান করেছেন।

তাছাড়া যারা সকাল এবং সন্ধ্যায় নিয়মিত মসজিদে গিয়ে জামাআতে নামাজ আদায় করবে; এক সময় তাদের মাঝে ৫ ওয়াক্ত নামাজ জামাআতে আদায়ের অভ্যাস গড়ে ওঠবে।

যারা নিয়মিত ৫ ওয়াক্ত নামাজ জামাআতে আদায় করবেন। হাদিসের ঘোষণা অনুযায়ী ওই ব্যক্তির প্রতিটি মুহূর্ত অতিবাহিত হবে জান্নাতে। সে হবে জান্নাতের স্থায়ী মেহমান। যার ঘোষণা দিয়েছেন প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।

দৈনিকদেশজনতা/এন এইচ

প্রকাশ :জুলাই ৩০, ২০১৭ ৬:১৭ অপরাহ্ণ