ব্রাক্ষনবাড়ীয়া প্রতিনিধি:
ব্রাক্ষনবাড়ীয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার ফরদাবাদ ইউনিয়নের বিজিএফ কার্ডের মাল বিতরন শেষে গোডাউনে থেকে গেল ৩৩ বস্তা গম ।খোজ নিয়ে জানা গেল যে,হতদরিদ্রের মাঝে সরকার এই বিজিএফ কার্ড বিতরনের সিদ্ধা্ত নেয়া হলেও মো. সেলিম চেয়ারম্যান তার লোভ সামলাতে পারলোনা ৩৩ বস্তা গম। গিয়ে সরজমিনে দেখাগেল যে,বাহিরের আনাগুনা বাস্তবতার সাথে মিল হয়ে গেল।ইউপি পরিষদে গিয়ে করিম মেম্বার তার কাছে জানতে চাইলে সততা সিকার করে বলেন আমরার কিছু কার্ডের মাল বিতরনের বাকি আছে আর ইউপি সচিব বলেন আমি কিছুই জানি না তবে চেয়ারম্যান ছিল মাল বিতরনের সময়।এই দিকে চেয়ারম্যান মো. মহিউদ্দিন আহম্মেদ সেলিমএর সাথে মোঠোফোনে কথা বললে তিনি বলেন যে,আমার ইউনিয়ন পারিষদের ১৩৩৫ টি কার্ডের মাল বিতরন শেষ হয়েছে, বাকি আছে তাকে আমার সামনে আইসা বলতে বলেন, সে মিথ্যা বলছে আর আমি নিজে দফাদার দিয়ে ডেকে নিয়ে মাল মাপাইয়া দেখছি প্রাই ১৩ কেজি আবার কিছু বেশিও হয়।তার পরেও এখন প্রতোক ওয়ার্ডে আবার ১৫ জনকে কার্ড করে বাকি মালগুলু দিয়ে দিব। এলাকাতে খোজনিয়ে জানা যায় যে,১৩ কেজি মাল দেয়ার কথা থাকলেও হতদরিদের মাঝে বিতরন হয় ১০ কেজি করে ১৩৩৫ টি কার্ডে ৪ হাজার কেজি গম থেকে যায়।বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় ১ দিনে বিতরন করা হলেও চুরির দায় এড়ানোর জন্য মালগুলু দ্বিতীয় বারের মত করে দিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে।তবে চেয়ারম্যান এর কোন লোভ লালসা নেই তার সাথে থাকা তার পরিচালনাকারি তাকে বারবার সমসার মাঝে ফেলে দেয়।তিনি আরো বলেন যে, আমার ছারাতো আরো অনেক পরিষদে তো এরকম হচ্ছে ।মো. কামাল মিয়ার গম মেপে দেখা যায় যে,১০ কেজি ৪ শত গ্রাম হয়েছে,কুলসোম বেগমের মাল মেপে ১০ কেজি ১ শত গ্রাম হয়েছে। উপজেলা নিবার্হী অফিসার এর সাথে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি জানিনা অবস্থা বুজে ব্যাবস্থা নেব।সততা মিললে কেহ সার পাবে না।
দৈনিকদেশজনতা/এন এইচ