এ বিষয়ে এক ভিডিও বার্তায় সাকিব বলেছেন, ‘আমি মাত্রই যুক্তরাষ্ট্রে এসে পৌঁছালাম। যদিও প্লেনে সব সময় ভয় কাজ করেছে একটু হলেও। তারপরও চেষ্টা করেছি নিজেকে কিভাবে জীবাণুমুক্ত রাখা যায়। যখন আমি যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছালাম, আমি সোজা একটি হোটেলের রুমে উঠেছি এবং আমি ওদেরকে অবগত করেছি এখানে থাকব কিছুদিন। আমি যেহেতু ফ্লাই করে এসেছি আমার একটু হলেও রিস্ক আছে। এজন্য আমি নিজেকে আইসোলেটেড করে রেখেছি।’
কিছুদিন সন্তানের কাছ থেকে দূরে থাকলে কেমন লাগে সেটা কেবল যারা বাবা হয়েছেন তারাই জানেন। সাকিব আল হাসানও জানেন। কিন্তু মহামারি করোনাভাইরাসের সময়ে মেয়ে ভালো থাকুক, সুস্থ থাকুক সেটার জন্য তিনি আলাইনার সঙ্গেও দেখা করেননি। এ বিষয়ে সাকিব বলেছেন, ‘যে কারণে আমি আমার বাচ্চার সাথে দেখা করিনি। এখানে এসেও নিজের বাচ্চার সঙ্গে দেখা করছি না, অবশ্যই এটা আমার জন্য কষ্টকর একটা ব্যাপার। তারপরও আমার কাছে মনে হয় এই সামান্য স্যাক্রিফাইসটুকু করতে পারলে আমরা অনেক দূর এগুতে পারব।’
Daily Deshjanata দেশ ও জনতার বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর

