জিজ্ঞাসাবাদে জিকে শামীমসহ বিভিন্ন ব্যক্তির বিরুদ্ধে সরকারি কর্মকর্তাসহ প্রভাবশালীদের ঘুষ দিয়ে ঠিকাদারি কাজ বাগিয়ে নিয়ে বিভিন্ন অনিয়মের মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ, ক্যাসিনো ব্যবসা ও অন্যান্য অবৈধ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে শত কোটি টাকা বিদেশে পাচার ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তার বক্তব্য নেওয়া হয়।
সংস্থটির ঊর্ধ্বতন একজন কর্মকর্তা জানান, গত বছরের ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানে ক্যাসিনোর সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এই ধারাবাহিকতায় ২০১৯ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে ক্যাসিনোর মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনকারীদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে রাষ্ট্রীয় দুর্নীতিবিরোধী সংস্থাটি।
আট সদস্যের অনুসন্ধান টিমের অপর সদস্যরা হলেন- দুদকের উপ-পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম, মো. সালাহউদ্দিন, গুলশান আনোয়ার প্রধান, সহকারী পরিচালক মামুনুর রশীদ চৌধুরী, সাইফুল ইসলাম, আতাউর রহমান ও মোহাম্মদ নেয়ামুল আহসান গাজী।