মামলার অন্য আসামিরা হলেন- যাত্রাবাড়ী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ওসমান আলী, মো. সোহেল, মো. মিরাজ আলী, মো. জিহাদ।
নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইবুনাল-৩ এর বিচারক বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
বাদী পক্ষের আইনজীবী জাকির হোসেন হাওলাদার এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে যাত্রাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাজহারুল ইসলাম ধর্ষণের মতো কোনো কাজে নিজের সম্পৃক্ততার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। ভুয়া অভিযোগের মামলা গ্রহণ না করায় ওই নারী তার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে আদালতে এ মামলা করেছেন বলে দাবি করেন ওসি।
তিনি বলেন, এক নারী তার বাড়ির মালিকের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ নিয়ে এসেছিল। পরে তদন্ত করে দেখা হয় অভিযোগটি সঠিক নয়। আমি কেন তার মামলা নেইনি এটাই আমার অপরাধ। আল্লাহর কসম ওই নারীর সঙ্গে আমি কোনো ধরনের অন্যায় আচরণ করি নাই।
Daily Deshjanata দেশ ও জনতার বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর

