সোমবার ওই পোস্টে মোদি বলেন, ‘ভাবছি ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউব, টুইটারের মত সমস্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে এই রবিবারই সরে যাব। আপনাদের জানিয়ে দেব’। তবে এর পেছেন কী কারণ, তা কিন্তু জানাননি মোদি। মোদির এমন ঘোষণা ভারতসহ বিশ্বজুড়ে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
বিশ্বনেতাদের মধ্যে যাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফলোয়ারের সংখ্যা অনেক বেশি, তাদের মধ্যে মোদি একজন। টুইটারে মোদির ফলোয়ার ৫ কোটি ৩ লাখ, ফেসবুকে ৪ কোটি ৪০ লাখ, ইনস্টাগ্রামে ৩ কোটি ৫২ লাখ এবং ইউটিউবে সাড়ে ৪০ লাখ।
২০০৯ সালে মোদি টুইটার ও ফেসবুকে যুক্ত হন। এরপর থেকেই তিনি খুবই সক্রিয় ছিলেন এসব মাধ্যমে। সেখানে তাঁকে কোনো বিষয়ে দ্রুত সাড়া দিতে দেখা গেছে। কিন্তু দিল্লির সাম্প্রতিক সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা নিয়ে সরব মোদি অনেকটাই নীরব ছিলেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।
মোদির টুইট ঘিরেই শুরু রাজনৈতিক আলোচনাও। প্রধানমন্ত্রীর টুইটের পরই তাকে উদ্দেশ্য করে পাল্টা টুইট করেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। তিনি লেখেন, ‘বিদ্বেষ ছাড়ুন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অ্যাকাউন্ট নয়’।