রামগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার সৌন্দড়া ছৈয়ার বাড়িতে শনিবার রাতে ছোট বোন তাহমিনা আক্তার পপির হাতে বড় বোন লাকি বেগম নির্মম ভাবে খুন হয়। এলাকাবাসী ঘাতক ছোট বোনকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। এ ব্যাপারে নিহতের স্বামী মনির হোসেন রোববার সকালে হত্যা মামলা দায়ের করলে পুলিশ তাহমিনা আক্তার পপিকে গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে পাঠায়।
সুত্রে জানায়,সৌন্দড়া ছৈয়াল বাড়ির মৃত বাদশা খলিফার বড় মেয়ে লাকি বেগমের সাথে ছোট মেয়ে তাহমিনা আক্তার পপির পারিবারিক বিরোধ চলে আসছে। উক্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে শনিবার রাতে ছোট বোন তাহমিনা বড় বোন লাকিকে বসত ঘরে একা পেয়ে মুখ চেপে ধরে জোরপুর্বক একটি চোখ তুলে ফেলে।এতে বোন অজ্ঞান হয়ে মাটিতে লুটে পড়লে মুখের ভিতর হাত ডুকিয়ে দেয়। দীর্ঘ সময় মুখের ভিতর হাত থাকায় শ্বাসবন্ধ হয়ে মারা যায়। এলাকাবাসী জাকির হোসেন,মামুন হোসেন বলেন,ছোট বোনের সাথে জ্বীর রয়েছে। জ্বীর ক্ষীপ্ত হয়ে বড় বোনকে হত্যা করেছে।
রামগঞ্জ থানার ওসি মোঃ তোতা মিয়া বলেন,হত্যা মামলা রুজু হয়েছে। আসামীকে আদালতে প্রেরন করা হয়েছে।
দৈনিক দেশজনতা/এন আর