কুয়াশায় দৃষ্টিসীমা কমে যাওয়ায় চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমানবন্দরে ১২ ঘণ্টা ফ্লাইট ওঠা-নামা বন্ধ ছিল। শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) রাত ১০টা থেকে রবিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সকাল সোয়া ১০টা পর্যন্ত ফ্লাইট ওঠা-নামা বন্ধ ছিল। এতে আন্তর্জাতিক ও আভ্যন্তরীণ মোট সাতটি ফ্লাইট বিমানবন্দরে নামতে পারেনি। এসব ফ্লাইট ঢাকায় অবতরণ করেছে বলে জানিয়েছেন বিমানবন্দরের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপক আকতার হোসেন। সকাল সোয়া ১০টা থেকে বিমান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।
আকতার হোসেন বলেন, ‘কুয়াশায় ভিজিভিলিটি কমে যাওয়ায় শনিবার রাতের তিনটি ফ্লাইট এবং আজ (রবিবার) সকালের চারটি ফ্লাইট শাহ আমানত বিমানবন্দরে অবতরণ করতে পারেনি। ফ্লাইটগুলো ঢাকায় অবতরণ করে। সকাল সোয়া ১০টায় ভিজিভিলিটি স্বাভাবিক হওয়ার পর এখন বিমান ওঠা-নামা স্বাভাবিক হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, শনিবার রাতে শারজাহ থেকে আসা এয়ার অ্যারাবিয়ার একটি ফ্লাইট, ইউএস বাংলার একটি ডমেস্টিক ও ঢাকা-চট্টগ্রাম-মাসকাট রুটের ফ্লাইট চট্টগ্রামে নামতে না পেরে ঢাকায় অবতরণ করে। সকালে দোহা থেকে আসা রিজেন্ট এয়ারওয়েজের একটি, মাসকাট থেকে আসা একটি ও দুবাই থেকে আসা বিমান বাংলাদেশের ফ্লাইট নামতে না পেরে শাহজালাল বিমানবন্দরে চলে গেছে। এছাড়া শারজাহ থেকে আসা এয়ার অ্যারাবিয়ার একটি ফ্লাইট অবতরণ করতে পারেনি।
আকতার হোসেন বলেন, ‘কুয়াশায় ভিজিভিলিটি কমে যাওয়ায় শনিবার রাতের তিনটি ফ্লাইট এবং আজ (রবিবার) সকালের চারটি ফ্লাইট শাহ আমানত বিমানবন্দরে অবতরণ করতে পারেনি। ফ্লাইটগুলো ঢাকায় অবতরণ করে। সকাল সোয়া ১০টায় ভিজিভিলিটি স্বাভাবিক হওয়ার পর এখন বিমান ওঠা-নামা স্বাভাবিক হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, শনিবার রাতে শারজাহ থেকে আসা এয়ার অ্যারাবিয়ার একটি ফ্লাইট, ইউএস বাংলার একটি ডমেস্টিক ও ঢাকা-চট্টগ্রাম-মাসকাট রুটের ফ্লাইট চট্টগ্রামে নামতে না পেরে ঢাকায় অবতরণ করে। সকালে দোহা থেকে আসা রিজেন্ট এয়ারওয়েজের একটি, মাসকাট থেকে আসা একটি ও দুবাই থেকে আসা বিমান বাংলাদেশের ফ্লাইট নামতে না পেরে শাহজালাল বিমানবন্দরে চলে গেছে। এছাড়া শারজাহ থেকে আসা এয়ার অ্যারাবিয়ার একটি ফ্লাইট অবতরণ করতে পারেনি।