শনিবার চীনের জাতীয় স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে- ৫৬ হাজার ৮৭৩ জন আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন আছেন। তাদের মধ্যে ১১ হাজার ৫৩ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
১৪ ফেব্রুয়ারি মধ্যরাত পর্যন্ত সে দেশের ৩১টি রাজ্যে ৬৬ হাজার ৪৯২ জন আক্রান্ত হয়েছেন। তবে ইতোমধ্যে ৮ হাজার ৯৬ জন সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন।
প্রসঙ্গত, গত বছরের ডিসেম্বরে হুবেই প্রদেশে প্রথম এই ভাইরাস শনাক্তের পর অন্তত ২৫টি দেশে ছড়িয়ে পড়ে। এ বছরের জানুয়ারির শেষের দিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা করোনাভাইরাসের জেরে স্বাস্থ্য বিষয়ক জরুরি অবস্থা জারি করে।
এদিকে চীনের হুবেই প্রদেশে নতুন করে আরো ২ হাজার ৪০০ জনেরও বেশি মানুষ আক্রান্ত এবং একদিনে ১৩৯ জন মারা যাওয়ার সংবাদ পাওয়া গেছে। এরপর বেইজিংয়ে অবস্থানরতদের এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়া রোধে ১৪ দিনের সেল্ফ কোয়ারেন্টাইনে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এখন থেকে বেইজিংয়ে ফিরে আসা সবার ঘরে বসে থাকা উচিত। অন্যথায় ১৪ দিনের জন্য গ্রুপ পর্যবেক্ষণে থাকতে হবে। নির্দেশ না-মানলে তাকে শাস্তির আওতায় আনা হবে।