মঙ্গলবার সকালে ১৫ জনের লাশ উদ্ধার ও অর্ধশতাধিক রোহিঙ্গাকে উদ্ধার করা হয়। নিহতদের লাশ সেন্টমার্টিন জেটিঘাটে আনা হয়েছে।
ট্রলার ডুবির ঘটনায় এখনো অনেকে নিখোঁজ রয়েছেন। তাদের উদ্ধারে অভিযান চালাচ্ছে কোস্টগার্ড ও নৌবাহিনী। নিহতদের মধ্যে নয়জন রোহিঙ্গা নারী। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ট্রলার ডুবিতে নিহতদের বেশিরভাগ রোহিঙ্গা।
জানা যায়, গতকাল রাতে টেকনাফ উপকূল দিয়ে দুটি ট্রলার মালয়েশিয়ার উদ্দেশে রওনা হয়। মঙ্গলবার সকাল সাতটার দিকে সাগরের পাথরের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে একটি ট্রলার ডুবে যায়। এতে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।
উদ্ধার করা কয়েকজন রোহিঙ্গা জানান, দালালদের মাধ্যমে রোহিঙ্গা শরণার্থীশিবির থেকে বের হয়ে তারা মালয়েশিয়া যাচ্ছিলেন।
টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাস ট্রলারডুবির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ডুবে যাওয়া ট্রলারের বেশিরভাগই রোহিঙ্গা বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।