অবৈধ সম্পদ অর্জন ও মানি লন্ডারিং আইনে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলায় ডিআইজি মিজানের স্ত্রী ও ভাইয়ের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। তারা হলেন, মিজানের স্ত্রী সোহেলিয়া আনার রত্না ও ছোট ভাই মাহবুবুর রহমান। রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ কে এম ইমরুল কায়েশ মামলার অভিযোগপত্র গ্রহণ করে এ আদেশ দেন। একই সঙ্গে গ্রেফতার সংক্রান্ত তামিল প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ৩ মার্চ দিন ধার্য করেন।
আদালতের দুদক জিআর শাখার সংশ্লিষ্ট সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে গত ৩০ জানুয়ারি দুদকের পরিচালক মঞ্জুর মোর্শেদ চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। তারা হলেন, ডিআইজি মিজান, তার স্ত্রী সোহেলিয়া আনার রত্না ওরফে রত্মা রহমান, ছোট ভাই মাহবুবুর রহমান ও ভাগ্নে মাহমুদুল হাসান।
গত ১ জুলাই ডিআইজি মিজান হাইকোর্টে জামিনের আবেদন করলে তা নামঞ্জুর করেন আদালত। এরপর ওই দিন শাহবাগ থানা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। পরের দিন ঢাকার সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে তাকে হাজির করা হয়। তার পক্ষে জামিনের আবেদন করলে বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। গত ৪ জুলাই মাহমুদুল হাসান আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করলে বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। উভয় আসামি বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন।
গত ২৪ জুন দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে (ঢাকা-১) দুদকের পরিচালক মঞ্জুর মোর্শেদ বাদী হয়ে ডিআইজি মিজানসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেন। আসামিদের বিরুদ্ধে ৩ কোটি ২৮ লাখ ৬৮ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ৩ কোটি ৭ লাখ ৫ হাজার টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়।
আদালতের দুদক জিআর শাখার সংশ্লিষ্ট সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে গত ৩০ জানুয়ারি দুদকের পরিচালক মঞ্জুর মোর্শেদ চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। তারা হলেন, ডিআইজি মিজান, তার স্ত্রী সোহেলিয়া আনার রত্না ওরফে রত্মা রহমান, ছোট ভাই মাহবুবুর রহমান ও ভাগ্নে মাহমুদুল হাসান।
গত ১ জুলাই ডিআইজি মিজান হাইকোর্টে জামিনের আবেদন করলে তা নামঞ্জুর করেন আদালত। এরপর ওই দিন শাহবাগ থানা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। পরের দিন ঢাকার সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে তাকে হাজির করা হয়। তার পক্ষে জামিনের আবেদন করলে বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। গত ৪ জুলাই মাহমুদুল হাসান আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করলে বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। উভয় আসামি বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন।
গত ২৪ জুন দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে (ঢাকা-১) দুদকের পরিচালক মঞ্জুর মোর্শেদ বাদী হয়ে ডিআইজি মিজানসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেন। আসামিদের বিরুদ্ধে ৩ কোটি ২৮ লাখ ৬৮ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ৩ কোটি ৭ লাখ ৫ হাজার টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়।