নির্বাচনে ভোটের প্রতি মানুষের অনীহা গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় বলে মন্তব্য করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ের নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে সমসাময়িক বিষয় নিয়ে আলোচনার সময় তিনি একথা বলেন।
ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচনে এবার কম ভোট পড়েছে। এ বিষয়টি কীভাবে মূল্যায়ন করছেন−জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মূল্যায়ন করার জন্য ওয়ার্কিং কমিটির মিটিং ডাকতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি আজ দেশের বাইরে গেছেন। ফিরে আসলেই মিটিং হবে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ইভিএমে এত বড় নির্বাচন একটি নতুন অভিজ্ঞতা। সেখানেও ভুলত্রুটি থাকতে পরে। তবে যারা ভোট দিয়েছেন তাদের মধ্যে অনেকেরই প্রতিক্রিয়া, সহজেই দিতে পেরেছেন।’
সেতুমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগের এত সমর্থন থাকার পরও আমরা আরও বেশি ভোট আশা করেছিলাম। ভোট কম পড়েছে। কিছু লোক বাড়ি গেছে, এছাড়া সেদিন পরিবহন কম ছিল, এ কারণে অনেকে ভোট দিতে যায়নি। তারপরও ভোট ভালো হয়েছে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি যে অবস্থায় নির্বাচন করেছে তাদের পার্টির মূল নেতৃত্ব নেই। দুর্বল নেতৃত্বহীন দলটি ভালো করেছে বলে আমার মনে হয়। বিএনপির যে পারফরম্যান্স তারা এই ভোটের মধ্যেও তাদের ভোট সংখ্যা একেবারে কম নয়। অনেক ভোট পেয়েছে।’
সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সাংগঠনিক দুর্বলতাও রয়েছে। এর থেকে শিক্ষা নেওয়া দরকার। সংগঠনকে শক্তিশালী করতে হবে। এর জন্য ঢাকায় মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি ভেঙে দিয়ে নতুন কমিটি করতে হবে।’
সাংবাদিকের ওপর হামলার বিষয় নিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সাংবাদিকের ওপর হামলা একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা। এত বড় নির্বাচনে সহিংসতা হিসেবে কমই হয়েছে। আমরা সন্তুষ্ট যে বড় কিছু হয়নি।’
প্রসঙ্গত, গত ৩১ জানুয়ারি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তির পর এটাই ওবায়দুল কাদেরের প্রথম ব্রিফিং। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে সরাসরি সচিবালয়ে এসে ব্রিফিং করেন তিনি।
ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচনে এবার কম ভোট পড়েছে। এ বিষয়টি কীভাবে মূল্যায়ন করছেন−জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মূল্যায়ন করার জন্য ওয়ার্কিং কমিটির মিটিং ডাকতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি আজ দেশের বাইরে গেছেন। ফিরে আসলেই মিটিং হবে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ইভিএমে এত বড় নির্বাচন একটি নতুন অভিজ্ঞতা। সেখানেও ভুলত্রুটি থাকতে পরে। তবে যারা ভোট দিয়েছেন তাদের মধ্যে অনেকেরই প্রতিক্রিয়া, সহজেই দিতে পেরেছেন।’
সেতুমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগের এত সমর্থন থাকার পরও আমরা আরও বেশি ভোট আশা করেছিলাম। ভোট কম পড়েছে। কিছু লোক বাড়ি গেছে, এছাড়া সেদিন পরিবহন কম ছিল, এ কারণে অনেকে ভোট দিতে যায়নি। তারপরও ভোট ভালো হয়েছে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি যে অবস্থায় নির্বাচন করেছে তাদের পার্টির মূল নেতৃত্ব নেই। দুর্বল নেতৃত্বহীন দলটি ভালো করেছে বলে আমার মনে হয়। বিএনপির যে পারফরম্যান্স তারা এই ভোটের মধ্যেও তাদের ভোট সংখ্যা একেবারে কম নয়। অনেক ভোট পেয়েছে।’
সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সাংগঠনিক দুর্বলতাও রয়েছে। এর থেকে শিক্ষা নেওয়া দরকার। সংগঠনকে শক্তিশালী করতে হবে। এর জন্য ঢাকায় মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি ভেঙে দিয়ে নতুন কমিটি করতে হবে।’
সাংবাদিকের ওপর হামলার বিষয় নিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সাংবাদিকের ওপর হামলা একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা। এত বড় নির্বাচনে সহিংসতা হিসেবে কমই হয়েছে। আমরা সন্তুষ্ট যে বড় কিছু হয়নি।’
প্রসঙ্গত, গত ৩১ জানুয়ারি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তির পর এটাই ওবায়দুল কাদেরের প্রথম ব্রিফিং। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে সরাসরি সচিবালয়ে এসে ব্রিফিং করেন তিনি।