পাঞ্জাব ইনিস্টিটিউট অব কার্ডিওলোজিতে (পিআইসি) চিকিৎসকদের সঙ্গে বিরোধের জেরে আইনজীবীরা এ হামলা চালান।
এসময় তারা হাসপাতালের কর্মীদের মারধর করেন ও ভাংচুর চালান। হামলার সময় চিকিৎসকরা সময় দিতে না পারায় নারীসহ হাসপাতালটির অন্তত তিন রোগীর মৃত্যু হয়। পরিস্থিতি সামাল দিতে শেষ পর্যন্ত দাঙ্গা পুলিশ তলব করা হয়।
পিআইসিতে হামলার কিছুক্ষণ পর পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে অসংখ্য আইনজীবীকে আটক করে এবং সেখান থেকে তাদের সরিয়ে নেয়। পরে এ ঘটনায় প্রতিবেদনও জমা দেয় পুলিশ। কিন্ত প্রতিবেদনে হাসানের নাম না থাকায় শুরু হয় সমালোচনা। এ ব্যাপারে সন্তোষজনক কোনো জবাব দিতে পারেনি পুলিশ।
শহরের পুলিশ প্রধান জানিয়েছেন, ভিডিও ফুটেজ দেখে হাসানকে পরে চিহ্নিত করা হয়। তাকে ধরতে তার লাহোরের বাড়িতে কয়েকদফা হানা দেওয়া হয়েছে। তবে তাকে পাওয়া যায়নি।
পুলিশের মুখপাত্র ওয়াসিম বাট বলেন, ‘গ্রেপ্তারের জন্য গত রাত ও আজ সকালে লাহোরো তার বাড়িতে হানা দেওয়া হয়েছে। তবে তাকে পাওয়া যায়নি। সম্ভবত তিনি পালিয়ে বেড়াচ্ছেন’।
হাসান অবশ্য টুইটারে হামলায় অংশ নেওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। এ ঘটনার তিনি অনুতপ্ত বলে জানিয়েছেন।
তবে এ ব্যাপারে তার চাচা প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান কোনো মন্তব্য করেন নি।
Daily Deshjanata দেশ ও জনতার বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর

