দেশজনতা অনলাইনঃ ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত বাংলাদেশি আব্দুর রহিমের লাশ ২২ দিন পর ফেরত দেওয়া হয়েছে। রবিবার (২৪ নভেম্বর) রাত ১০টার দিকে বিজিবি-বিএসএফ পতাকা বৈঠকে বসে। এরপর লাশ ফেরত দেয় বিএসএফ।নিহত রহিমের বাড়ি মহেশপুর উপজেলার বাউলি গ্রামে। ৩ নভেম্বর রাতে বাংলাদেশের পলিয়ানপুর এলাকার ৬০ নম্বর মেইন পিলারের পাশে যায় রহিম। এসময় ভারতের হাবাশপুর বিএসএয়ের সদস্যরা রহিমকে ধরে নিয়ে গিয়ে গুলি করে হত্যা করেন। তার লাশ ফেরত পেতে বিজিবি কয়েক দফায় বিএসএফের সঙ্গে যোগাযোগ করেও পায়নি। আবশেষে রবিবার রাতে পতাকা বৈঠকের পর লাশ ফেরত দিলো তারা।
ঝিনাইদহ-৫৮ বিজিবি অতিরিক্ত পরিচালক ও উপ-অধিনায়ক কামরুল হাসান জানান, ৩ নভেম্বর মহেশপুর সীমান্তে ভারতের অভ্যন্তরে বিএসএফের গুলিতে নিহত হন আব্দুর রহিম। এ ঘটনার পর বিএসএফ ও বিজিবির পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হয়। তবে রবিবার রাতে বিজিবি-বিএসএফের পতাকা বৈঠকের পর লাশ ফেরত দেয়। পুলিশ ও বিজিবির উপস্থিতিতে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
ঝিনাইদহ-৫৮ বিজিবি অতিরিক্ত পরিচালক ও উপ-অধিনায়ক কামরুল হাসান জানান, ৩ নভেম্বর মহেশপুর সীমান্তে ভারতের অভ্যন্তরে বিএসএফের গুলিতে নিহত হন আব্দুর রহিম। এ ঘটনার পর বিএসএফ ও বিজিবির পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হয়। তবে রবিবার রাতে বিজিবি-বিএসএফের পতাকা বৈঠকের পর লাশ ফেরত দেয়। পুলিশ ও বিজিবির উপস্থিতিতে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।