বর্তমানে দেশে চাহিদার চেয়ে অনেক বেশি লবণ মজুত রয়েছে বলে জানিয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়। মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ফেরদৌসী বেগম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চাহিদার তুলনায় লবণ বেশি থাকার পরও একটি মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে লবণের ঘাটতি সংক্রান্ত বিভ্রান্তিকর সংবাদ ছড়াচ্ছে। দেশে লবণের সংকট নেই এবং সংকট হওয়ার সম্ভাবনাও নেই।
এতে বলা হয়, সিলেট অঞ্চলের কোনও কোনও স্থানে লবণের সংকট দেখা দিতে পারে বলে এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী গুজব ছড়িয়ে লবণের মূল্য বাড়ানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছে। লবণ চাষিদের অক্লান্ত পরিশ্রম ও সরকারের সার্বিক সহায়তায় লবণ উৎপাদনে বাংলাদেশ স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চাহিদার তুলনায় লবণ বেশি থাকার পরও একটি মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে লবণের ঘাটতি সংক্রান্ত বিভ্রান্তিকর সংবাদ ছড়াচ্ছে। দেশে লবণের সংকট নেই এবং সংকট হওয়ার সম্ভাবনাও নেই।
এতে বলা হয়, সিলেট অঞ্চলের কোনও কোনও স্থানে লবণের সংকট দেখা দিতে পারে বলে এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী গুজব ছড়িয়ে লবণের মূল্য বাড়ানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছে। লবণ চাষিদের অক্লান্ত পরিশ্রম ও সরকারের সার্বিক সহায়তায় লবণ উৎপাদনে বাংলাদেশ স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ২০১৮-২০১৯ অর্থ-বছরে লবণ মৌসুমে (নভেম্বর-মার্চ) লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ১৬.৫৭ লাখ মে. টন। কিন্তু বাস্তবে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক বেশি, অর্থাৎ ১৮. ২৪ মে. টন উৎপাদিত হয়েছে। এ বছরের ১৫ নভেম্বরের মধ্যে লবণের মজুতের পরিমাণ ৬.৫০ লাখ মে. টন, যা প্রায় ৫-৬ মাসের চাহিদার সমপরিমাণ।
বিজ্ঞপ্তিতে ব্যবসায়ী, বিজনেস চেম্বার মিডিয়া ও অন্যান্য ফোরামকে লবণ নিয়ে সৃষ্ট গুজব রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়েছে।