অনুষ্ঠিত সমাবেশ থেকে বক্তারা উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলামের পদত্যাগ ও হামলাকারীদের বিচার দাবি করেছেন।
ভিন্ন ভিন্ন ব্যানারে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। ছাত্রদল অপরাজেয় বাংলার সামনে সমাবেশ করে ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ স্থান প্রদক্ষিণ করেন। প্রগতিশীল ছাত্রজোটও ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে সমাবেশ করেন। এদিকে, সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদও অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে সমাবেশ করে।
সমাবেশে ডাকসুর ভিপি নুরুল হক নুর বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভিসিরা এখন ক্ষমতাসীনদের পা চেটে পদপ্রাপ্ত হন। যার কারণে এ ধরনের ঘটনাগুলো আমরা দেখতে পাচ্ছি। যেকোনও যৌক্তিক আন্দোলনে ছাত্রসমাজের ওপর হামলা চালিয়ে আসছে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা। শুধু তাই নয়, এই সন্ত্রাসী সংগঠনের হাত থেকে জাতির বিবেক শিক্ষকরাও রক্ষা পাচ্ছেন না। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার বিচার এবং নির্লজ্জ উপাচার্য ফারজানা ইসলামের পদত্যাগ দাবি করছি।’
প্রগতিশীল ছাত্রজোটের সমাবেশে সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের ঢাবি সভাপতি সালমান সিদ্দিকী ও সহ-সভাপতি সাদিকুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। এদিকে, ছাত্রদলের সমাবেশে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হাফিজুর রহমান, সাবেক ঢাবি সভাপতি আল মেহেদী তালুকদারসহ নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিল।