দেশজনতা অনলাইনঃ রাজধানীর মোহাম্মদপুর জেনেভা ক্যাম্পে বিহারিদের সঙ্গে স্থানীয় কাউন্সিলরের নেতাকর্মীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। শনিবার (৫ অক্টোবর) দুপুরে ক্যাম্পের মোস্তাকিম কাবাব রেস্টুরেন্টের পাশে এ ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছে পুলিশ। সরকারের পক্ষ থেকে জেনেভা ক্যাম্পে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করাকে কেন্দ্র করে এ সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়।
মোহাম্মদপুর থানার ডিউটি অফিসার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রাকিবুল আলম বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘সরকার ক্যাম্পের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করায় বিহারিদের সঙ্গে স্থানীয়দের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে চেষ্টা চলছে। এখন পর্যন্ত হতাহতের কোনও খবর পাওয়া যায়নি।’
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ক্যাম্পের মোস্তাকিম কাবাব রেস্টুরেন্টের পাশে বিহারিদের সঙ্গে স্থানীয় কাউন্সিলরের নেতাকর্মীদের দফায় দফায় মারামারির ঘটনা ঘটেছে। এসময় দুই গ্রুপের সদস্যরাই বেশ কয়েক জায়গায় টায়ায় জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে রেখেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ টিয়ারশেল নিক্ষেপ করেছে।ক্যাম্পের বাসিন্দা জোনায়েদ জুয়েল জানান, লোডশেডিংয়ের নামে প্রতিদিন ৪-৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ বন্ধ করে রাখতো ডিপিডিসি। এজন্য দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ক্যাম্পের বাসিন্দারা রাস্তায় নামেন। পরে স্থানীয় কাউন্সিলর মিজান সেখানে এলে তার সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে পড়েন। একপর্যায়ে ঘটনাস্থলে এসে পুলিশ লাঠি চার্জ শুরু করে। দফায় দফায় সংঘর্ষে ক্যাম্পের শতাধিক নারী-পুরুষ আহত হয়েছেন। ক্যাম্পের চারদিক ঘিরে পুলিশ টিয়ারশেল নিক্ষেপ করায় ভেতরের বাসিন্দারা শ্বাসকষ্টে রয়েছেন।
মোহাম্মদপুর থানার ডিউটি অফিসার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রাকিবুল আলম বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘সরকার ক্যাম্পের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করায় বিহারিদের সঙ্গে স্থানীয়দের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে চেষ্টা চলছে। এখন পর্যন্ত হতাহতের কোনও খবর পাওয়া যায়নি।’
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ক্যাম্পের মোস্তাকিম কাবাব রেস্টুরেন্টের পাশে বিহারিদের সঙ্গে স্থানীয় কাউন্সিলরের নেতাকর্মীদের দফায় দফায় মারামারির ঘটনা ঘটেছে। এসময় দুই গ্রুপের সদস্যরাই বেশ কয়েক জায়গায় টায়ায় জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে রেখেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ টিয়ারশেল নিক্ষেপ করেছে।ক্যাম্পের বাসিন্দা জোনায়েদ জুয়েল জানান, লোডশেডিংয়ের নামে প্রতিদিন ৪-৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ বন্ধ করে রাখতো ডিপিডিসি। এজন্য দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ক্যাম্পের বাসিন্দারা রাস্তায় নামেন। পরে স্থানীয় কাউন্সিলর মিজান সেখানে এলে তার সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে পড়েন। একপর্যায়ে ঘটনাস্থলে এসে পুলিশ লাঠি চার্জ শুরু করে। দফায় দফায় সংঘর্ষে ক্যাম্পের শতাধিক নারী-পুরুষ আহত হয়েছেন। ক্যাম্পের চারদিক ঘিরে পুলিশ টিয়ারশেল নিক্ষেপ করায় ভেতরের বাসিন্দারা শ্বাসকষ্টে রয়েছেন।