দেশজনতা অনলাইন : কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে কাভার্ডভ্যান চাপায় পুলিশের এএসআইসহ তিন জন নিহত হয়েছেন। সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) ভোর ৫টায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চৌদ্দগ্রাম বাবুর্চি বাজার সৈয়দপুর এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত এএসআই আক্তার হোসেন চৌদ্দগ্রাম মিয়াবাজার হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়িতে কর্মরত ছিলেন। তার বাড়ি কুমিল্লার বরুড়া উপজেলায়। অপর নিহতরা হলেন কাভার্ডভ্যানের দুই হেলপার লক্ষ্মীপুর জেলার চন্দ্রগঞ্জ উপজেলার নন্দী গ্রামের সুমন এবং নোয়াখালী জেলার সেনবাগ থানার ফাহাদ।
নিহত এএসআই আক্তার হোসেন চৌদ্দগ্রাম মিয়াবাজার হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়িতে কর্মরত ছিলেন। তার বাড়ি কুমিল্লার বরুড়া উপজেলায়। অপর নিহতরা হলেন কাভার্ডভ্যানের দুই হেলপার লক্ষ্মীপুর জেলার চন্দ্রগঞ্জ উপজেলার নন্দী গ্রামের সুমন এবং নোয়াখালী জেলার সেনবাগ থানার ফাহাদ।
হাইওয়ে পুলিশের মিয়াবাজার ফাঁড়ির ইনচার্জ আবুল কালাম আজাদ জানান, ভোর ৫টায় ঢাকা থেকে চট্টগ্রামগামী একটি কাভার্ডভ্যান সৈয়দপুর এলাকায় পৌঁছালে আরেকটি কাভার্ডভ্যান পেছন থেকে সেটিকে ধাক্কা দেয়। এতে ওই কাভার্ডভ্যানটি রাস্তার পাশে পড়ে যায়। সেটিকে উদ্ধার করতে হাইওয়ে পুলিশের একটি রেকার ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার কাজ শুরু করে। এ সময় অপর একটি দ্রুতগামী কাভার্ডভ্যান ওই রেকারটিকে ধাক্কা দেয়। রেকারটিও রাস্তার পাশে থাকা হাইওয়ে পুলিশের পিকআপভ্যানকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে পিকআপভ্যানের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা কর্তব্যরত এএসআই আক্তার হোসেন গুরুতর আহত হন। তাকে চৌদ্দগ্রাম হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আক্তার হোসেনকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহত বাকি দুই জনের পরিচয় এখনও জানা যায়নি।
আবুল কালাম আজাদ আরও জানান, দুর্ঘটনায় রেকারের চালক ও হেলপার আহত হন। তাদের ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ লাশ ও গাড়িগুলো উদ্ধার করেছে।
আবুল কালাম আজাদ আরও জানান, দুর্ঘটনায় রেকারের চালক ও হেলপার আহত হন। তাদের ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ লাশ ও গাড়িগুলো উদ্ধার করেছে।