লালমনিরহাট প্রতিনিধি : বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘সরকার ডেঙ্গু দমনে ব্যর্থ হয়ে ছেলেধরা গুজবের মতো ডেঙ্গু রোগকে গুজব বলছে। ডেঙ্গুতে মানুষ মরছে আর সরকারি দলের নেতারা বলছেন, এটা নাকি বিএনপির যড়ষন্ত্র।’
শনিবার (২৭ জুলাই) দুপরে লালমনিরহাটের হাতিবান্ধায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে ত্রাণ বিতরণের সময় তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, বন্যার্ত এলাকাগুলোতে ত্রাণ সংকট দেখা দিলেও সরকারের মন্ত্রী ও এমপিদের দেখা নেই। তারা ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে না দাঁড়িয়ে লুটপাটে ব্যস্ত।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘সরকারের হামলা, মামলা আর নির্যাতনে বিএনপি আজ প্রায় নিঃস্ব হয়ে গেছে। সরকার পরিকল্পিতভাবে বিরোধী মতের নেতাকর্মীদের দমন করতে জুলুম-নির্যাতন চালাচ্ছে। তারপরও বিএনপি মানুষের জন্য রাজনীতি করে যাচ্ছে।’
ছেলেধরা প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘দেশের আইনের শাসন নেই বলে মানুষকে গণপিটুনি দিয়ে হত্যা করা হচ্ছে। যে দেশে সন্তানের সামনে মাকে গণপিটুনি দিয়ে হত্যা করা হয়, সেই দেশে আইনের শাসন আছে বলে আমার মনে হয় না।’
খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবি করে তিনি বলেন, ‘ভোট ৩০ ডিসেম্বর হওয়ার কথা থাকলেও ভোট হয়েছে ২৯ ডিসেম্বর রাতে। তাই এ সংসদ ভেঙে দিয়ে আবারও নির্বাচন দিতে হবে।’
এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল মাহমুদ টুকু, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব দুলু, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার হাসান রাজীব প্রধান, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হাফিজার রহমান বাবলা ও হাতিবান্ধা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মোশারফ হোসেন।
শনিবার (২৭ জুলাই) দুপরে লালমনিরহাটের হাতিবান্ধায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে ত্রাণ বিতরণের সময় তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, বন্যার্ত এলাকাগুলোতে ত্রাণ সংকট দেখা দিলেও সরকারের মন্ত্রী ও এমপিদের দেখা নেই। তারা ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে না দাঁড়িয়ে লুটপাটে ব্যস্ত।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘সরকারের হামলা, মামলা আর নির্যাতনে বিএনপি আজ প্রায় নিঃস্ব হয়ে গেছে। সরকার পরিকল্পিতভাবে বিরোধী মতের নেতাকর্মীদের দমন করতে জুলুম-নির্যাতন চালাচ্ছে। তারপরও বিএনপি মানুষের জন্য রাজনীতি করে যাচ্ছে।’
ছেলেধরা প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘দেশের আইনের শাসন নেই বলে মানুষকে গণপিটুনি দিয়ে হত্যা করা হচ্ছে। যে দেশে সন্তানের সামনে মাকে গণপিটুনি দিয়ে হত্যা করা হয়, সেই দেশে আইনের শাসন আছে বলে আমার মনে হয় না।’
খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবি করে তিনি বলেন, ‘ভোট ৩০ ডিসেম্বর হওয়ার কথা থাকলেও ভোট হয়েছে ২৯ ডিসেম্বর রাতে। তাই এ সংসদ ভেঙে দিয়ে আবারও নির্বাচন দিতে হবে।’
এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল মাহমুদ টুকু, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব দুলু, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার হাসান রাজীব প্রধান, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হাফিজার রহমান বাবলা ও হাতিবান্ধা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মোশারফ হোসেন।