দেশজনতা অনলাইন : আগামী ঈদুল আজহার আগেই কারাবন্দি চিকিৎসাধীন দলীয় চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও নতুন নির্বাচনের দাবিতে আট বিভাগীর শহরে সমাবেশের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। দলটি সর্বশেষ সমাবেশ করতে চায় ঢাকায়। এক্ষেত্রে প্রশাসনের অনুমতি পেলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এই সমাবেশের আয়োজন করা হবে। এছাড়া বেগম খালেদা জিয়ার মামলাগুলো অগ্রগতি নিয়েও আলোচনা হয়।
শুক্রবার (১৯ জুলাই) সন্ধ্যায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির বৈঠক এই সিদ্ধান্ত হয়। বৈঠকে লন্ডন থেকে স্কাইপে যুক্ত ছিলেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান । বৈঠক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্রে আরও জানা গেছে, আগামী ২০ জুলাই চট্টগ্রামে আর ২৫ জুলাই খুলনায় সমাবেশ হবে। এরপর ২৯ থেকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে যেকোনও দিন রাজশাহী বিভাগে সমাবেশ। আগস্টের প্রথম সপ্তাহে সিলেট ও রংপুর বিভাগের সমাবেশ করার পরিকল্পনা নিয়ে আগানো হচ্ছে। সর্বশেষ ঢাকায় সমাবেশ করা হবে। তবে কোনও কারণে ঈদের আগে ঢাকায় সমাবেশ করা না গেলে ঈদের পরের সপ্তাহে করা হবে। এসব বিভাগীয় সমাবেশগুলো নেতাকর্মীদের উপস্থিত বাড়ানোর জন্য সংশ্লিষ্ট নেতাকর্মীদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত. বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) একই দাবিতে বরিশাল বিভাগীয় শহরে সমাবেশ করে বিএনপি।
বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার বলেন, ‘বৈঠক বন্যা পরিস্থিতি ও বেগম খালেদা জিয়ার মামলাগুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আর আমাদের চলমান বিভাগীয় সমাবেশ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ’
এক প্রশ্নের জবাবে জমির উদ্দিন সরকার বলেন, ‘ঢাকার সমাবেশে তারিখ এখনও চূড়ান্ত হয়নি। আগামী বৈঠক বাকি বিভাগীয় শহরগুলোতে সমাবেশ তারিখ চূড়ান্ত হবে। আজকে প্রাথমিক আলোচনা হয়েছে। ‘
বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘ বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে কারারুদ্ধ অবস্থায় চিকিৎসার জন্য এখন হাসপাতালে রয়েছেন। তার শারীরিক যেসব সমস্যা ছিল তার কোনও সমাধান হয়নি। বরং সমস্যা বেড়েই চলেছে। অবিলম্বে দেশনেত্রীর মুক্তি ও তার সুচিকিৎসার ব্যবস্থার জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি। ’
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুসহ অনেকে।
শুক্রবার (১৯ জুলাই) সন্ধ্যায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির বৈঠক এই সিদ্ধান্ত হয়। বৈঠকে লন্ডন থেকে স্কাইপে যুক্ত ছিলেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান । বৈঠক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্রে আরও জানা গেছে, আগামী ২০ জুলাই চট্টগ্রামে আর ২৫ জুলাই খুলনায় সমাবেশ হবে। এরপর ২৯ থেকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে যেকোনও দিন রাজশাহী বিভাগে সমাবেশ। আগস্টের প্রথম সপ্তাহে সিলেট ও রংপুর বিভাগের সমাবেশ করার পরিকল্পনা নিয়ে আগানো হচ্ছে। সর্বশেষ ঢাকায় সমাবেশ করা হবে। তবে কোনও কারণে ঈদের আগে ঢাকায় সমাবেশ করা না গেলে ঈদের পরের সপ্তাহে করা হবে। এসব বিভাগীয় সমাবেশগুলো নেতাকর্মীদের উপস্থিত বাড়ানোর জন্য সংশ্লিষ্ট নেতাকর্মীদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত. বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) একই দাবিতে বরিশাল বিভাগীয় শহরে সমাবেশ করে বিএনপি।
বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার বলেন, ‘বৈঠক বন্যা পরিস্থিতি ও বেগম খালেদা জিয়ার মামলাগুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আর আমাদের চলমান বিভাগীয় সমাবেশ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ’
এক প্রশ্নের জবাবে জমির উদ্দিন সরকার বলেন, ‘ঢাকার সমাবেশে তারিখ এখনও চূড়ান্ত হয়নি। আগামী বৈঠক বাকি বিভাগীয় শহরগুলোতে সমাবেশ তারিখ চূড়ান্ত হবে। আজকে প্রাথমিক আলোচনা হয়েছে। ‘
বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘ বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে কারারুদ্ধ অবস্থায় চিকিৎসার জন্য এখন হাসপাতালে রয়েছেন। তার শারীরিক যেসব সমস্যা ছিল তার কোনও সমাধান হয়নি। বরং সমস্যা বেড়েই চলেছে। অবিলম্বে দেশনেত্রীর মুক্তি ও তার সুচিকিৎসার ব্যবস্থার জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি। ’
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুসহ অনেকে।