মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোর বলেন, ‘আসামি শনাক্ত করার কথা বলে সকালে পুলিশের একটি দল মিন্নিকে পুলিশ লাইনে নিয়ে আসে।’
এ ব্যাপারে পুলিশ সুপার (এসপি) মারুফ হোসেন বলেন, ‘মিন্নি রিফাত হত্যা মামলার প্রধান সাক্ষী। জবানবন্দি রেকর্ড করার জন্য মিন্নি ও তার পরিবারকে পুলিশ লাইনে আনা হয়েছে। পাশাপাশি আরও কিছু বিষয় জানার আছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এখনই বিস্তারিত কিছু বলা যাচ্ছে না। পরে আপনাদের সব জানানো হবে।’
উল্লেখ্য, ২৬ জুন সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বরগুনা সরকারি কলেজের সামনে সন্ত্রাসীরা প্রকাশ্যে রামদা দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে রিফাত শরীফকে। তার স্ত্রী আয়েশা আক্তার মিন্নি হামলাকারীদের সঙ্গে লড়াই করেও তাদের দমাতে পারেননি। গুরুতর আহত রিফাতকে ওইদিন বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে বিকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। এ ঘটনায় রিফাতের বাবা দুলাল শরীফ বাদী হয়ে ১২ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ৫ থেকে ৬ জনকে আসামি করে বরগুনা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
Daily Deshjanata দেশ ও জনতার বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর

