কর্নিস বলেন, উত্তর দ্বীপপুঞ্জের হিমবাহ দ্বারা অধিকাংশ দ্বীপ আবৃত রয়েছে। স্যাটেলাইটের ছবির পাশাপাশি অন্যান্য সূত্র থেকেও ছয় বা সাতটি দ্বীপের অস্তিত্ত্ব পাওয়া গেছে। তা স্বত্ত্বেও, একটি পৃথক সমুদ্রবিজ্ঞানীদের দল এর অস্তিত্ত্ব নিশ্চিত করবে।
সুমেরু অঞ্চল রাশিয়ার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সেখানে জাতিসংঘের অধীনে মহীসোপান সীমানার ১.২ মিলিয়ন বর্গকিলোমিটার এলাকায় নিজেদের সীমানাবৃদ্ধির চেষ্টা করছে। কারণ ধারণা করা হয়, এ অঞ্চলে ৫ বিলিয়ন টনের বেশি সমপরিমাণ তেলের মজুদ আছে।
২০১৯ সালের এপ্রিলে জাতিসংঘের উপকমিটি এ বিষয়ে একটি রায় প্রদান করে। রায়ে বলা হয়, ভৌগোলিকভাবে এ অঞ্চলটি রাশিয়ার কিনা তা প্রশ্নের দাবি রাখে। ফলে এ অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণে রাশিয়ার সামান্যই সুযোগ আছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র উত্তর মেরুতে নিজেদের সামরিক ঘাঁটি তৈরির চেষ্টা করছে। সম্প্রতি খবরে বলা হয়েছে, উত্তর মেরুতে রাশিয়ার উপস্থিতি প্রতিরোধে উত্তর আলাস্কায় একটি সামরিক ঘাঁটি তৈরির পরিকল্পনা করছে ওয়াশিংটন। উত্তর মেরুতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এ নীতিকে সংকট হিসেবে দেখছে রাশিয়া। ওয়াশিংটন এ অঞ্চলকে একটি যুদ্ধক্ষেত্র তৈরির সুযোগ খুঁজছে বলেও অভিযোগ করেছে মস্কো।