মার্কিন আদালতের বক্তব্য, রাশিয়ার এজেন্ট হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছিলেন মারিয়া। অভিযোগ, মার্কিন পুলিশে রাশিয়ার হয়ে প্রভাব বিস্তার করতে গিয়ে, মারিয়া ন্যাশনাল রাইফেল অ্যাসোসিয়েশনে বেআইনি ভাবে ঢোকার চেষ্টা করেছিল। কারাদণ্ডের মেয়াদ পূর্ণ হলে তাকে রাশিয়ায় প্রত্যর্পণ করা হবে।
২০১৮ সালের জুলাইয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে তাকে গ্রেপ্তার করে মার্কিন পুলিশ। গ্রেপ্তারের পর বুটিনার আইনজীবী বলেন, তার মক্কেল গুপ্তচর নন। তিনি আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ছাত্রী, যার মাধ্যমে ব্যবসায় ক্যারিয়ার গড়তে চান। মারিয়ার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলো অতিরঞ্জিত। তিনি কোনো নীতি, আইনে বা যুক্তরাষ্ট্রে প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করেছেন, কোনো তার প্রমাণ নেই।
তবে কেন্দ্রীয় তদন্ত ব্যুরোর এফবিআই জানায়, মারিয়া বুটিনার দায়িত্ব ছিল মার্কিন রাজনীতিতে যাদের প্রভাব রয়েছে, তাদের সঙ্গে ব্যক্তিগত যোগাযোগ তৈরি করা এবং তা কাজে লাগানো। এর মধ্যে রাশিয়ার স্বার্থ চরিতার্থ করাই ছিল তার উদ্দেশ্য।