দ্বিতীয় দফায় ৯৭টি আসনে ভোট হওয়ার কথা ছিল। তবে তামিলনাড়ুর ভেলোর ও ত্রিপুরা পূর্বে ভোট বাতিল হওয়ায় দুটি আসন কমে গেছে। ৯৫ আসনের মধ্যে তামিল নাড়ুর ৩৮টি আসন, কর্ণাটকের ১৪ আসন; মহারাষ্ট্রের ১০ আসন; উত্তর প্রদেশের ৮ আসন; আসাম, বিহার ও ওডিশার প্রত্যেকটিতে ৫ আসন; ছত্তিশগড় ও পশ্চিমবঙ্গ উভয় প্রদেশে ৩টি করে আসন; জম্মু ও কাশ্মীরে দুই আসনে এবং মনিপুর ও পুদুচেরিতে ১টি করে আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
ক্ষমতাসীন দল বিজেপিকে ক্ষমতাচ্যুত করতে চাইলে এই দফায় তামিলনাড়ু ও কর্ণাটকে বিরোধী দলগুলোর নিরঙ্কুশ জয়লাভ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেননা ২০১৪ সালের নির্বাচনে দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশগুলোর মধ্যে একমাত্র কর্ণাটকেই বিজেপির উপস্থিতি ছিল লক্ষণীয়। ওই নির্বাচনে ২৮ আসনের মধ্যে ১৭টিতে জয়ী হয়েছিল বিজেপি।
ভারতের সংসদের নিম্ন কক্ষ বা লোকসভার নতুন সংসদ গঠনের উদ্দেশ্যে সাত ধাপের এই ভোট উৎসব চলবে ১৯শে মে পর্যন্ত। ভোট গণনার দিন ২৩শে মে। এই নির্বাচনে বৈধ ভোটার সংখ্যা ৯০ কোটি, যার কারণে এটি বিশ্বের সর্বকালের সর্ববৃহৎ নির্বাচনের তকমা পাচ্ছে। ভারতে লোকসভা বা সংসদের নিম্ন কক্ষে মোট ৫৪৩টি আসন রয়েছে। সরকার গঠন করতে কোনো দল বা জোটের কমপক্ষে ২৭২টি আসন প্রয়োজন হয়।