নিজস্ব প্রতিবেদক:
মহান মুক্তিযোদ্ধারা ছিলেন প্রবাসী সরকারের প্রথম সেনাবাহিনী এ কারণে তাদের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে নিয়ে পেনশন, বোনাস, রেশনসহ মন্ত্রণালয়ের সকল সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে বলে দাবি করেছেন আমরা মুক্তিযোদ্ধা সন্তানরা।
শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে আয়োজিত এক গণসমাবেশে কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দরা এই দাবি জানান।
১) জাতির পিতা, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে কটুক্তিকারীদের শাস্তি দিতে হবে।
২) বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সাংবিধানিক স্বীকৃতিসহ বীর মুক্তিযোদ্ধা সুরক্ষা আইন করতে হবে।
৩) ৩০% মুক্তিযোদ্ধা কোটা বহাল রেখে তা বাস্তবায়নে কমিশন গঠন করে প্রিলিমিনারী থেকে কোটা শতভাগ বাস্তবায়ন করতে হবে।
৪) মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চলমান সকল নিয়োগ কার্যক্রম অব্যাহত রাখাসহ সকল মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কোটার শূন্য পদ সংরক্ষণ করে বিশেষ নিয়োগের মাধ্যমে পূরণ করতে হবে।
৫) ১৯৭২ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত ৩০% মুক্তিযোদ্ধা কোটায় শূন্য পদগুলোতে চলতি বছরেই নিয়োগ দিতে হবে।
৬) বীর মুক্তিযোদ্ধারা ছিলেন প্রবাসী সরকারের প্রথম সেনাবাহিনী। এ কারণে তাদের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে নিয়ে পেনশন, বোনাস, রেশনসহ মন্ত্রণালয়ের সকল সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে।
৭) রাষ্ট্রের নিরাপত্তার স্বার্থে স্বাধীনতা বিরোধীদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করাসহ স্বাধীনতা বিরোধীদের উত্তরসূরীদের সকল চাকুরিতে অযোগ্য ঘোষণা করতে হবে এবং স্বাধীনতা বিরোধী জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করতে হবে।
৮) ঢাবি ভিসির বাসভবনে হামলাসহ দেশব্যাপী নৈরাজ্য সৃষ্টিকারী স্বঘোষিত রাজাকারদের কঠোর শাস্তি দিতে হবে এবং সকলের জন্য চাকুরিতে প্রবেশের বয়সসীমা তুলে দিতে হবে।
দৈনিক দেশজনতা/এন এইচ