বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক :
‘পালমোনারি আর্টারিয়াল হাইপারটেনশন’ নামের প্রাণঘাতী এক হৃদরোগের জন্য দায়ী পাঁচটি ‘জিন’ শনাক্ত করেছেন বিজ্ঞানীরা। এ রোগে আক্রান্তদের একমাত্র চিকিৎসা হচ্ছে হৃদযন্ত্র বা ফুসফুস প্রতিস্থাপন। তবে এবার তারা আশা করছেন, এ ধরণের রোগ এখন থেকে আগেই শনাক্ত করা যাবে এবং এর চিকিৎসাও সম্ভব হবে বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা।
যারা এই রোগে আক্রান্ত হন তাদের হৃদযন্ত্র থেকে যে ধমনী বা রক্তনালী দিয়ে রক্ত ফুসফুসে যায়, সেই ধমনী মোটা ও শক্ত হয়ে যায়। এর ফলে হৃদযন্ত্র বিকল হওয়ার আশঙ্কা থাকে। সাধারণত যাদের হৃদযন্ত্র বা ফুসফুসে অন্য সমস্যা আছে, তাদের ক্ষেত্রেই এই রোগটা বেশি দেখা যায়। তবে যে কোন লোকেরই এই রোগ হতে পারে এবং তা কোন সুস্পষ্ট কারণ ছাড়াই।
এ ধরণের রোগে আক্রান্তদের একমাত্র চিকিৎসা হচ্ছে হৃদযন্ত্র এবং ফুসফুস প্রতিস্থাপন করা। এই গবেষণায় যুক্ত বিজ্ঞানীদের একজন এবং ব্রিটিশ হার্ট ফাউন্ডেশনের অধ্যাপক নিক মোরেল বলেন, ‘এই জিনগুলোর বৈশিষ্ট্য চিহ্নিত করার মাধ্যমে তারা এখন বুঝতে পারেন কিভাবে এই রোগটি হয়। এর ফলে এখন আমরা এই রোগের সম্ভাব্য চিকিৎসায় নতুন উপায় খুঁজে পাব।’ বিবিসি।দৈনিক দেশজনতা/ টি এইচ