আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
কাতার সীমান্তে নৌ-বাহিনীর ব্যবহারোপযোগী একটি খাল খননের কথা বিবেচনা করতে পারে সৌদি আরব। এতে কাতার ভৌগোলিকভাবে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন রাষ্ট্রে পরিণত হবে এবং এর একমাত্র স্থল সীমান্তে থাকবে সৌদি আরবের সামরিক ঘাঁটি। সোমবার সৌদি পত্রিকাগুলো জানিয়েছে, সীমান্তে শুধু সামরিক ঘাঁটিই নয়; পরমাণু বজ্র ফেলার স্থানও বানাবে সৌদি আরব। তবে ওই প্রকল্পে এখনো আনুষ্ঠানিক অনুমোদন দেয়নি সৌদি সরকার।
ধারণা করা হচ্ছে, এ ধরনের প্রকল্প করতে গেলে নানা বাধা-বিপত্তি মোকাবেলা করতে হবে সৌদি আরবকে। তাছাড়া কাতারের সঙ্গে সৌদি আরবসহ অন্য উপসাগরীয় দেশগুলোর বিরোধ মেটার সম্ভাবনা যে নেই তাও বোঝা যাচ্ছে এই ইঙ্গিত থেকে। এর আগে গত বছরের জুনে ‘সন্ত্রাসবাদে’ সমর্থনের অভিযোগ এনে কাতারের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে প্রতিবেশী দেশগুলো। গত মঙ্গলবার ওয়াশিংটনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা বৈঠক করেন কাতারি আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল-থানি।
সৌদি আরবের বেশ কয়েকটি পত্রিকা একই ধরনের প্রতিবেদন করেছে। তারা জানিয়েছে, প্রস্তাবটি বিবেচনা করছে সৌদি সরকার। কাতার সীমান্তকে তারা সামরিক ঘাঁটি বানানোর পরিকল্পনা করছে। এদিকে কাতার সীমান্তের নিকটতম স্থানে পরমাণু বজ্র ফেলার জায়গা তৈরির কথা জানিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতও।
দৈনিকদেশজনতা/ আই সি