মারুফ শরীফ, দেশজনতা প্রতিনিধি :
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, মিথ্যা, সাজানো ও বানোয়াট মামলায় দলের চেয়ারপারসন বেগম খাদেলা জিয়া এই সরকারের প্রতিহিংসার শিকার হয়েছেন। তাঁকে অন্যায়ভাবে সাজা দিয়ে এই আওয়ামী সরকার আজ চোরাবালিতে আটকে গেছে।গতকাল সোমবার দুপুরে খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবের ‘নার্সেস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ’ আয়েজিত নার্স সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, ভোটার বিহীন নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা আকড়ে রাখা সরকার প্রতিহিংসামূলকভাবে সাজা দিয়ে খালেদা জিয়াকে কারাগারে পাঠিয়েছে। বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘দেশের মানুষ এটাকে ভালোভাবে নেয়নি। সবাই সরকারের এ আচরণের নিন্দা জানিয়েছে। খালেদা জিয়ার জামিনে বাধা দিয়ে সরকার চোরাবালির আরো গভীরে পৌঁছে গেছে।’তিনি বলেন, ‘খুনের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত ও দুর্নীতির দায়ে নিজ দলের(আওয়ামী লীগের) অভিযুক্তরা জামিন পেলেও খালেদা জিয়াকে জামিন দেয়া হচ্ছে না। অনেক খুনের আসামির আপিল গ্রহণের সঙ্গে সঙ্গেই জামিন পাচ্ছে; কিন্তু খালেদা জিয়ার জামিনের বেলায় নথির কথা বলা হচ্ছে।’বিএনপির এই নেতা আরো বলেন, শুধু রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারনে ১/১১ সরকারের সময়ে করা খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের মামলাগুলো সচল রাখা হয়েছে।নজরুল প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘দুই কোটি টাকার জন্য খালেদা জিয়ার পাঁচ বছরের সাজা হলে হাজার হাজার কোটি টাকা দুর্নীতির জন্য কত বছর জেল হবে? শেয়ারবাজার, হলমার্ক, বিসমিল্লাহ গ্রুপের কেলেঙ্কারির জন্য কত বছর সাজা হবে? বিচারের হাত থেকে বাঁচার জন্যই এসব লুটেরা দুর্নীতিবাজরা চায় বর্তমান সরকার যে কোনো উপায়ে আবারও ক্ষমতায় আসুক এবং থাকুক।’বিএনপিকে দেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল উল্লেখ করে নজরুল ইসলাম খান বলেন, সেই দলের নেত্রী খালেদা জিয়া দেশের সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় নেত্রী। তাই বিএনপির চেয়ারপারসনের জনপ্রিয়তায় ভীত হয়ে তাঁকে মিথ্যা মামলায় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘খালেদা জিয়া এই সরকারের সব অন্যায়-অত্যাচারের প্রতিবাদ করেন, গণতন্ত্রের জন্য আন্দোলন করছেন, তাই বর্তমান সরকারের প্রতিহিংসার শিকার হয়েছেন। মিথ্যা সাজানো মামলায় অন্যায়ভাবে সাজা দেয়া হয়েছে।’
নজরুল ইসলাম খান বলেন, ভোটার বিহীন নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা আকড়ে রাখা সরকার প্রতিহিংসামূলকভাবে সাজা দিয়ে খালেদা জিয়াকে কারাগারে পাঠিয়েছে। বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘দেশের মানুষ এটাকে ভালোভাবে নেয়নি। সবাই সরকারের এ আচরণের নিন্দা জানিয়েছে। খালেদা জিয়ার জামিনে বাধা দিয়ে সরকার চোরাবালির আরো গভীরে পৌঁছে গেছে।’তিনি বলেন, ‘খুনের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত ও দুর্নীতির দায়ে নিজ দলের(আওয়ামী লীগের) অভিযুক্তরা জামিন পেলেও খালেদা জিয়াকে জামিন দেয়া হচ্ছে না। অনেক খুনের আসামির আপিল গ্রহণের সঙ্গে সঙ্গেই জামিন পাচ্ছে; কিন্তু খালেদা জিয়ার জামিনের বেলায় নথির কথা বলা হচ্ছে।’বিএনপির এই নেতা আরো বলেন, শুধু রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারনে ১/১১ সরকারের সময়ে করা খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের মামলাগুলো সচল রাখা হয়েছে।নজরুল প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘দুই কোটি টাকার জন্য খালেদা জিয়ার পাঁচ বছরের সাজা হলে হাজার হাজার কোটি টাকা দুর্নীতির জন্য কত বছর জেল হবে? শেয়ারবাজার, হলমার্ক, বিসমিল্লাহ গ্রুপের কেলেঙ্কারির জন্য কত বছর সাজা হবে? বিচারের হাত থেকে বাঁচার জন্যই এসব লুটেরা দুর্নীতিবাজরা চায় বর্তমান সরকার যে কোনো উপায়ে আবারও ক্ষমতায় আসুক এবং থাকুক।’বিএনপিকে দেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল উল্লেখ করে নজরুল ইসলাম খান বলেন, সেই দলের নেত্রী খালেদা জিয়া দেশের সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় নেত্রী। তাই বিএনপির চেয়ারপারসনের জনপ্রিয়তায় ভীত হয়ে তাঁকে মিথ্যা মামলায় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘খালেদা জিয়া এই সরকারের সব অন্যায়-অত্যাচারের প্রতিবাদ করেন, গণতন্ত্রের জন্য আন্দোলন করছেন, তাই বর্তমান সরকারের প্রতিহিংসার শিকার হয়েছেন। মিথ্যা সাজানো মামলায় অন্যায়ভাবে সাজা দেয়া হয়েছে।’
নার্সেস সমাবেশে আরো বক্তব্য দেন চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব।
দৈনিক দেশজনতা/এন এইচ