ড. আনোয়ারুল ইসলাম তার গবেষণার প্রাথমিক পর্যায়ে আছেন। তিনি ইতিমধ্যে ফাইবারটি হাতে পেয়েছেন। তবে এটিকে ব্যবহারযোগ্য করার জন্য একাডেমিক গবেষণার প্রয়োজন আছে এবং গবেষণার জন্য তহবিলের প্রয়োজন। এটি প্রক্রিয়াজাতকরণের খরচ পাটের থেকে কিছুটা বেশি হবে। তবে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন হলে ব্যাপকভাবে বস্ত্র ও তৈরীপোশাক শিল্পে ব্যবহার করা যাবে।
এই বিজ্ঞানি বলেন, তার গবেষণা দ্বিতীয় স্তরে সম্পন্ন করার জন্য ভালো স্পনসরশিপ প্রয়োজন। যদি এই ফাইবারের উপর তিনি একাডেমিক গবেষণা করতে পারেন, তবে এটি দেশের পোশাক শিল্পে ভিন্নমাত্রা যোগ করবে এবং স্থানীয় চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বিদেশে রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব।তিনি ফাইবারের নাম দিয়েছেন ‘আর. কে. ফাইবার’।
গবেষণার পাশাপাশি অধ্যাপক ড. আনোয়ারুল ইসলাম ফার্মেসি কাউন্সিলের সদস্য এবং বাংলাদেশের ফার্মাসিউটিক্যাল জার্নালের চিফ অব ইকোনমিক ডিরেক্টর। একই সঙ্গে তিনি আমেরিকার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যান্সারবিরোধী গবেষণার সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন।
দৈনিক দেশজনতা/এন আর