স্পোর্টস ডেস্ক:
অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে দেশের মাঠে দুই টেস্ট ম্যাচের সিরিজ শেষ। এক টেস্টে জেতার পর পরের টেস্টে হার। সিরিজ শেষ হয়েছে সমতায়। তবে বিশ্রামের সুযোগ নেই মুশফিকুর রহিমদের। দুয়ারে যে কড়া নাড়ছে আরেক সিরিজ। কদিন পরই পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে বাংলাদেশকে ধরতে হবে দক্ষিণ আফ্রিকার বিমান। দুই টেস্ট, তিন ওয়ানডে, দুই টি-টুয়েন্টি। আছে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ। দক্ষিণ আফ্রিকা মাঠে টাইগারদের খেলা আছে প্রচুর। থাকতে হবে মাসখানেকের উপর। সিরিজের শুরুতেই আছে টেস্ট। তাই ১৭ সেপ্টেম্বর প্রথমে টেস্ট দল রওয়ানা হবে দক্ষিণ আফ্রিকায়।
২৩ সেপ্টেম্বর ক্রিকেট দক্ষিণ আফ্রিকা একাদশের সঙ্গে তিনদিনে প্রস্তুতি ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে বাংলাদেশের মিশন। পচেস্ট্রমের সেনুস পার্কে ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হবে প্রথম টেস্ট। দ্বিতীয় টেস্ট খেলতে ব্লুমফন্টেইন যাবেন মুশফিকরা। ৬ অক্টোবর থেকে মানগুয়াং ওভালে শুরু হবে দু প্লেসিদের বিপক্ষে শেষ টেস্টের লড়াই।
সাদা পোশাকের দ্বৈরথের পর দলের সঙ্গে যোগ দেবেন ওয়ানডে অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা ও ওয়ানডে দলের ক্রিকেটাররা। তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের আগে ক্রিকেট দক্ষিণ আফ্রিকা একাদশের বিপক্ষে ব্লুমফন্টেইনেই একটি একদিনের গা গরমের ম্যাচ পাবেন মাশরাফিরা। ১৫ অক্টোবর কিম্বার্লিতে প্রথম ওয়ানডে খেলবে দুদল। ১৮ অক্টোবর পার্লের বোলান্ড পার্কে হবে দ্বিতীয় ওয়ানডে। ২২ অক্টোবর ইস্ট লন্ডনে সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে মুখোমুখি হবে মাশরাফি-দু প্লেসির দল। ওয়ানডের পর টি-টুয়েন্টি। ধুম ধাড়াক্কা ক্রিকেটে নতুন করে দায়িত্ব পেয়েছেন সাকিব আল হাসান। তার অধিনায়কত্বে ২৬ অক্টোবর ব্লুমফন্টেইনে প্রথম টি-টুয়েন্টিতে মাঠে নামবে বাংলাদেশ। ২৯ অক্টোবর পরেরটি খেলবে পচেফস্ট্রমে।
দৈনিক দেশজনতা/এন এইচ