খাদ্যমন্ত্রী এডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেছেন, নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে হলে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
তিনি বলেন, উৎপাদনের জায়গা থেকে শুরু করে খাবার টেবিল পর্যন্ত খাদ্য নিরাপদভাবে সরবরাহ করতে হবে। খাদ্য উৎপাদনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ দিতে হবে।
মঙ্গলবার ময়মনসিংহ শহরের এডভোকেট তারেক স্মৃতি অডিটোরিয়ামে আয়োজিত ‘নিরাপদ খাদ্য আইন, ২০১৩ বাস্তবায়নে জনসচেতনত’শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ২০১৩ সালে নিরাপদ খাদ্য আইন অনুমোদন দেয়া হয়েছে। ২০১৫ সালে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ গঠন করা হয়েছে। আইনটি শ্রীলঙ্কা ও ভারতের আদলে তৈরি করা হয়েছে। সেসব দেশেও আইনটি কার্যকর করতে তিন থেকে চার বছর সময় লেগেছে। আমরাও কাজ গুছিয়েছি। ১৮টি মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ে এ কর্তৃপক্ষ কাজ করছে।
মন্ত্রী বলেন, নিরাপদ খাদ্য প্রাপ্তি জনগণের সাংবিধানিক অধিকার। এই সাংবিধানিক অধিকার প্রদান করার ব্যাপারে অতীতে কোনো সরকারই চেষ্টা করে নাই। এই অধিকার আমরা দিতে চাই।
সেমিনারে অন্যান্যদের মধ্যে সংসদ সদস্য মো: আব্দুল ওয়াদুদ দারা ও নাজিম উদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মাহফুজুল হক, বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দসহ ব্যবসায়ী সমিতির জেলা পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ ও সাধারণ ভোক্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
N/R