২১শে নভেম্বর, ২০২৪ ইং | ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | রাত ৮:৩৫

দৌলতখান-বোরহানউদ্দিন আসনে জনপ্রিয়তার শীর্ষে তরুণ সাংসদ আলী আজম মুকুল

এম. শরীফ হোসাইন, ভোলা:

সারা দেশময় চলছে ১১তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগাম হাওয়া। ক্ষমতাসীন দল বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে বিরাজ করছে প্রাণ চাঞ্চল্য। সকল সাংসদগণ তাদের নির্বাচনী এলাকা এখন থেকেই গুছিয়ে নিচ্ছেন। সেই উপলক্ষে নেতা-কর্মীদের বিভিন্ন ভাবে বিভিন্ন কাজে লাগিয়ে যাচ্ছেন। তারা গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সভা, সেমিনার এবং তৃণমূল নেতা-কর্মীদের মাঝে চালিয়ে যাচ্ছেন প্রচারণা। ঝিমিয়ে পড়া নেতা-কর্মীদেরকেও জাগরত করছেন বিভিন্ন কৌশলের মাধ্যমে। সারা দেশের মত নিজ আসন গোছাতে পিছিয়ে নেই ভোলা-২ আসনের সাংসদ তরুণ রাজনীতিবীদ আলী আজম মুকুল এমপি। জনমত জরিপ এবং সরকারী গোয়েন্দা সংস্থা থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ভোলা-২ (দৌলতখান-বোরহানউদ্দিন) আসনের সাংসদ আলী আজম মুকুল এখন পর্যন্ত যাদের নাম শোনা যাচ্ছে তাদের চেয়ে অনেক এগিয়ে এবং জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছেন। যদিও অন্যান্যদের নাম শোনা যাচ্ছে, কিন্তু তারা আলী আযম মুকুলের ধারে-কাছেও কেউ নেই।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার ভিশন-২০২১ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ১০ম নির্বাচনে জাতীয় সংসদকে সাজিয়েছেন তরুণ্য নির্ভর এক ঝাক এমপি ও মন্ত্রীর সমন্বয়ে। ওই সকল এমপি-মন্ত্রীদের নিরলস কাজের মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার মাধ্যমে তারা বাংলাদেশকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছে উন্নয়নের একটি রোল মডেল হিসেবে। বিশ্বের সল্পান্নোত বিভিন্ন দেশ আজ বাংলাদেশকে তারা উন্নয়নের মডেল হিসেবে গ্রহণ করছে।
তরুণ সাংসদদের মধ্যে একজন হলেন ভোলা-২ (দৌলতখান-বোরহানউদ্দিন) আসনের এমপি আলী আযম মুকুল। তিনি তার মেধা, শ্রম, যোগ্যতার মাধ্যমে নিজেকে দুই উপজেলার মানুষের কাছে নিজেকে সপে দিয়েছেন। দিন-রাত সার্বক্ষণ তার নির্বাচনী এলাকার মানুষের কথা নিয়ে ভাবেন। সকাল থেকে শুরু করে গভীর রাত পর্যন্ত তিনি তার নির্বাচনী এলাকা চসে বেড়ান। খুঁজে বার করেন বিভিন্ন সমস্যা। যেখানে সমস্যা, সেখানেই তিনি, নিজের সাধ্যমত চেষ্টা চালিয়ে যান সমস্যার সমাধান করার জন্য। তার কাছে যদি কোন নেতা-কর্মী কিংবা তার নির্বাচনী এলাকার কোন সাধারণ জনগণ তাদের দাবী-দাওয়াসহ বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আসেন, তখন তিনি তাদের সমস্যাগুলো মন দিয়ে শোনেন। তারপর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। তার কাছে কোন রাজনৈতিক ভেদা-ভেদ নেই। যে কোন দলের লোক তার কাছে যেতে পারেন। সহজেই বলতে পারেন তাদের কথা। এ জন্যই এই এলাকার সাধারণ মানুষ বলছেন যে, এই আসনের সাবেক এমপি, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সফল বাণিজ্যমন্ত্রী আলহাজ্ব তোফায়েল আহমেদ এমপি’র যে জনপ্রিয়তা রয়েছে, তাকেও ছাড়িয়ে যাচ্ছেন আলী আযম মুকুল। এটা সম্ভব হয়েছে শুধুমাত্র তার নিজের যোগ্যতার কারণেই। আলী আযম মুকুল দৌলতখান-বোরহানউদ্দিন এলাকার মাটি ও মানুষের সাথে মিশে গেছেন। তারা যে কোন সমস্যায়, যে কোন সময়ে তারা তাকে তাদের পাশে পান।
আলী আজম মুকুল এমপি তার নির্বাচনী এলাকায় (দৌলতখান-বোরহানউদ্দিন) থেকে মদ-গাঁজা, ফেন্সিডিল, ইয়াবা, হেরোইন, জুয়া-তাশ খেলাসহ সকল প্রকার সন্ত্রাসী কর্মকান্ড কঠোর হস্তে দমন করতে সক্ষম হয়েছেন। তিনি তার নির্বাচনী এলাকাকে নিরাপত্তার চাদরের বলয়ের মধ্যে নিয়ে এসছেন। এমনকি এই দুই উপজেলায় বাল্য বিবাহ নির্মূলে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি, যা শতভাগের কাছাকাছি চলে এসেছে। যে কোন সময় শতভাগ বাল্য বিবাহ মুক্ত ঘোষণা করা সম্ভব হবে দৌলতখান-বোরহানউদ্দিন এই দুই উপজেলাকে। এছাড়াও তিনি তার নির্বাচনী এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন করছেন। রাস্তাÑঘাট, পুল-কালভার্ট, স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসার ব্যাপক সংস্কার সাধন করেছেন। দুই উপজেলার মধ্যে বোরহানউদ্দিন উপজেলার বালক ও বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, আব্দুল জব্বার কলেজ এবং দৌলতখানের আবি আবদুল্লাহ কলেজে সরকারী করণ করতে সক্ষম হয়েছেন। এছাড়া দৌলতখান উপজেলায় ফায়ার সার্ভিস স্টেশন স্থাপন, ৯ কোটি টাকা ব্যয়ে থানায় একটি আধুনিক ভবন নির্মাণ, দুই উপজেলার মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য নতুন অবয়বে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স স্থাপন, এবং হাসপাতালে একটি সরকারী এ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করেন, যা এর আগে কেউ করতে পারেনি।
অপরদিকে তার একটি বড় অবদান হচ্ছে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের কাছ থেকে এই দুই উপজেলায় মেঘনা-তেঁতুলিয়ার ভাঙ্গন রোধের জন্য ৫শ’ ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ করানো। এই বরাদ্দের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। মেঘনা আর তেঁতুলিয়ার ভাঙ্গন থেকে যদি এই দুই উপজেলাকে রক্ষা করা যায় তাহলে সেখানকার সাধারণ জনগণ কিছুটা হলেও স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে পারবে। ঠাই হবে তাদের মাথা গোজার। বর্তমানে তাদেরকে প্রতিনিয়তই তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে মেঘনা-তেঁতুলিয়া। এ জন্যই তিনি এই আসনের বিগত বছরগুলোতে যারা সাংসদ নির্বাচিত হয়েছেন তাদের সকলের চেয়ে জনগণের কাছে অনেক প্রিয় ব্যক্তি। তারা তাদের মনি কোঠায় ঠাই দিয়েছেন তাকে। সকলের কাছ থেকে একটু আলাদাভাবেই নিচ্ছেন এই আসনের জনগণ। তারা আলী আযম মুকুলকে আগামী সংসদ নির্বাচনেও এই আসনের প্রতিনিধি হিসেবে চাচ্ছেন।
জনমত জরিপ করতে গিয়ে কথা হয় দৌলতখান উপজেলার উত্তর জয়নগর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা ব্যবসায়ী আব্দুস সাত্তারের সাথে। তিনি বলেন এই আসনের সাবেক যে কোন এমপির চেয়ে তিনি আলাদা। তাকে আমরা যে কোন সময় কাছে পাই। তিনি আমাদের সকল দুঃখ-দুর্দশা শোনেন এবং সাধ্যমত মিটানোর চেষ্টা করেন।
দক্ষিণ জয়নগরের বাসিন্দা আবু জাফরের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, তার কাছে কোন শ্রেণী ভেদা-ভেদ নেই। তিনি গরীব-ধনী, উঁচু-নীচু সকলের মাঝে বিরাজ করেন। শোনেন তাদের কথা। এছাড়া তিনি এলাকার সন্তান। তার রয়েছে নাড়ীর টান। এ জন্যই তিনি সবসময় এলাকায়-ই থাকেন। যদিও প্রয়োজনে ঢাকায় যান, তখন তিনি কাজ সেরে দ্রুত নির্বাচনী এলাকার মানুষের মাঝে ফিরে আসেন।
দৌলতখান উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন জাহাঙ্গীর এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমাদের এমপি আলী আযম মুকুলের সাংগঠনিক কর্মকান্ড অত্যন্ত চমৎকার। তিনি আমাদের সাথেই যোগাযোগ রক্ষা করেন না, ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতা-কর্মী এবং দলের বিভিন্ন অঙ্গ-সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করেন। দুই উপজেলার আওয়ামীলীগের নেতা-কর্মীরা বিগত দিনের চেয়ে বর্তমানে অনেক শক্তিশালী। আলী আযম মুকুলকে পেয়ে তাদের মাঝে প্রাণ চাঞ্চল্য ফিরে এসেছে। যদিও অন্যদের নাম শোনা যায়। কিন্তু তারা আলী আযম মুকুলের জনপ্রিয়তার ধারে-কাছেও কেউ নেই। আমরা আশাবাদী আগামীতেও জননেত্রী শেখ হাসিনা তাকেই এই আসন থেকে মনোনিত করবেন।
দৌলতখান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম খান এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি আলী আজম মুকুল জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকার একাধিক কারণ উল্লেখ করে বলেন, তিনি সব সময় নিজ এলাকায় থাকেন এবং সাধারণ জনগণের দুঃখ, দুর্দশা শোনেন ও লাঘবের চেষ্টা চালান। এছাড়াও তার নিজস্ব যোগ্যতার কারণে তিনি তার নির্বাচনী এলাকার মানুষের মন জয় করতে সক্ষম হয়েছেন। আর এ জন্যই তারা আগামীতে তাকে এ আসনের জন্য প্রতিনিধি হিসেবে চাচ্ছেন। আগামী নির্বাচনে আলী আযম মুকুল যে কোন পরিস্থিতিতে বিপুল ভোটে বিজয়ী হবেন বলে মনে করছেন তিনি।
অন্যদিকে বোরহানউদ্দিন উপজেলার গংগাপুর, টবগী, হাসান নগর ইউনিয়নের ইউসুফ আলী, আবুল কালাম, মিজান, রাশেদ ও খলিলের সাথে কথা হয়। তারাও জননন্দিত তরুণ এই সাংসদের সাফল্যের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে বলেন, আওয়ামীলীগ সরকারের আগে চারদলীয় জোট সরকার দৌলতখান-বোরহানউদ্দিন ত্রাসের রাজত্য কায়েম করেছিলো। আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের সহযোগীতায় আলী আযম মুকুল এই আসনের সাংসদ নির্বাচিত হয়ে শান্তি বিরাজ করছে।
বোরহানউদ্দিন উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জসিম উদ্দিন মিয়া বলেন, তার নিজ এলাকার গরীব মানুষের মাঝে ভিজিডি, ভিজিএফ, বয়স্ক, দুস্থ্য ভাতাসহ সকল প্রকার সাহায্য-সহযোগিতা নিজ হাতেই নিশ্চিত করেন। অন্য কারো উপর তিনি নির্ভর করেন না। নিয়মিত নির্বাচনী এলাকায় সময় দেন। সন্ত্রাস, মদ-গাঁজাসহ সকল অপরাধ কঠোর হস্তে দমন করেছেন। তার এ সাংগঠনিক কর্ম দক্ষতার জন্যই তিনি আগামীতে বিপুল ভোটে বিজয়ী হবে বলে তিনি মনে করেন।
পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও উপজেলা আওয়ামীলীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক বিশ্বজিৎ দে ওরফে হারু হাওলাদার এর সাথে কথা হলে তিনি বলেন, আমরা এমন এক নেতা পেয়েছি যা ৪২ বছরেও পাইনি। তিনি দল-মত নির্বিশেষে সকলের মাঝে বিরাজ করছেন। আগামী নির্বাচনের মাধ্যমে তিনি আমাদের মাঝে থাকবেন বলে আশা করছি।
একান্ত সাক্ষাতকারে ভোলা-২ আসনের এমপি আলী আযম মুকুল বলেন, জোট সরকারের আমলে দৌলতখান-বোরহানউদ্দিনের জনপদ ছিল একটি সন্ত্রাসের অভয়ারণ্য। তার স্মৃতি চারণ করতে গিয়ে তিনি বলেন, আমি নিজেও চারদলীয় জোট সরকারের একটি মিথ্যা হত্যা মামলার আসামী হয়ে ভারতের গহীন অরণ্যে দীর্ঘ ২৬ মাস অতিবাহিত করতে হয়েছে। অপরাধ ছিল তিনি আওয়ামীলীগ করেন, বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার রাজনীতি করেন। কিন্তু আজকে জননেত্রী, বিশ্বনেত্রী এবং মমতাময়ী মা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দুই উপজেলাকে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা এবং সকলের মাঝে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছি।
উন্নয়নের কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, জানুয়ারী মাসের ১৩ তারিখে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (একনেক)-এ ৪শ’ ৫৪ কোটি টাকার একটি প্রকল্প অনুমোদন দেন। যার নাম দেয়া হয় ”ভোলা নগর উন্নয়ন প্রকল্প”। এর মাধ্যমে ভোলার প্রত্যান্ত অঞ্চলের প্রতিটি অলি-গলির উন্নয়ন সাধন করা হবে। এছাড়াও ভোলার অভিভাবক বাণিজ্যমন্ত্রী আলহাজ্ব তোফালে আহমেদ এমপি’র ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় সারা দেশের সাথে ভোলাকে সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে মন্ত্রীসভায় একটি প্রস্তাব পাশ হয়। এর ফলে ৩টি ব্রীজের মাধ্যমে ভোলা-বরিশালের সাথে সংযোগ স্থাপন করা হবে এবং পদ্মা সেতুর মাধ্যমে দ্রুত ঢাকায় পৌছতে সক্ষম হব।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন মাননীয় প্রধানমন্ত্র্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা যদি আমাকে এই আসনের জন্য পুনরায় মনোনিত করনে তাহলে তিনি নিজের চেষ্টা, মেধা ও যোগ্যথার মাধ্যমে দুই উপজেলার উন্নয়নে সাধ্যমত কাজ করে যাওয়ার মতামত ব্যক্ত করেন। এছাড়া যদি তাকে এই আসন থেকে মনোনয়ন দেয়া না হয়, তাহলে তিনি জননেত্রী শেখ হাসিনার কর্মী হয়ে সরা জীবন কাজ করে যাবেন এ অঞ্চলের মানুষের জন্য। কারণ তিনিই আমাদের অভিভাবক। আমাদের ভাল-মন্দের সবকিছু তিনি দেখেন। তাই তিনি দলের প্রয়োজনে যে সিদ্ধান্ত নিবেন আমি এবং আমার মত তরুণ সাংসদরা তা মাথা পেতে নিবো।
আগামী সংসদ নির্বাচনে ভোলা-২ (দৌলতখান-বোরহানউদ্দিন) আসনে পুনরায় সাংসদ আলী আযম মুকুলের বিজয়ী হওয়ার পথ অনেকটাই কন্টকমুক্ত। কারণ সরকারী গোয়েন্দা সংস্থা থেকে প্রাপ্ত তথ্য এবং তার মেধা, যোগ্যতা, দক্ষতার দ্বারা ভোলা-২ (দৌলতখান-বোরহানউদ্দিন) আসনের দলীয় নেতা-কর্মীদেরকে শৃঙ্খলা বোধের মাধ্যমে দল গোছাতে সক্ষম হয়েছেন। এর এ জন্যই তিনি আগামী সংসদ নির্বাচনে ভোলা-২ আসন থেকে বিপুল ভোটে জয়ী হবেন বলে ধারণা করছেন দুই উপজেলাবাসী।

দৈনিক দেশজনতা/ এন আর

 

প্রকাশ :জুলাই ২০, ২০১৭ ৬:২০ অপরাহ্ণ