নিজস্ব প্রতিবেদক:
সোমবার দুর্গাপুরের হোজা গ্রাম থেকে ২৭টি গোখরার বাচ্চা ও ৩০টি ডিম এবং তানোরের কলমা গ্রাম থেকে পাওয়া যায় আরও আটটি গোখরার বাচ্চা।
হোজা পশ্চিম পাড়া গ্রামের রবিউল ইসলামের মাটির ঘরের ভেতর থেকে সাপ ও ডিমগুলো উদ্ধার করা হয়।এ ঘটনায় হোজা গ্রামের সাধারণ মানুষের মধ্যে সাপ আতঙ্ক বিরাজ করছে। তবে সাপ ও সাপের ডিম দেখতে উৎসুক জনতার ভিড় ঠেকাতে হিমশিম খেতে হয় বাড়ির মালিক রবিউলকে।রবিউল বলেন, দুপুরের দিকে ঘরের ভেতরে বড় আকারে একটি গোখরা সাপ দেখতে পান তিনি। এ সময় সাপটি মারার চেষ্টা করলেও ঘরের কোণের একটি গর্তে ঢুকে পড়ে।
“পরে তিনি সিংগা গ্রামের সাপুড়ে আব্দুস সামাদকে খবর দেন। বিকালে সাপুড়ে আব্দুস সামাদ এসে ঘরের কোণের ওই গর্ত খোঁড়া শুরু করলে একে একে ২৭টি গোখরা সাপ ও ৩০টি ডিম পাওয়া যায়।”তবে বড় সাপটিকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। সন্ধ্যা হয়ে যাওয়ায় সাপ খোঁজা স্থগিত করে বাড়ি চলেসাপুড়ে সামাদ বাড়ি চলে যান বলে জানান তিনি।মঙ্গলবার সকাল থেকে আবারও সাপটিকে খোঁজা শুরু করা হবে বলেও জানান রবিউল।এদিকে তানোর উপজেলার কলমা গ্রামের আরিফুজ্জামানের বাড়ি থেকে আটটি গোখরার বাচ্চা গর্ত থেকে বের করে মারা হয়।এরআগে রাজশাহী শহরের একটি বসতঘর থেকে ২৭টি বিষধর সাপ মারার দুই দিন পর তানোর পৌর এলাকার একটি রান্নাঘরে পাওয়া যায় ১২৫ টি সাপ।