অনলাইন ডেস্ক:
পদ্মার পানি বৃদ্ধি পেয়ে রাজবাড়ির দৌলতদিয়া ঘাট সংলগ্ন এলাকায় ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে। এদিকে ব্রহ্মপুত্র ও যমুনার স্রোতে ভাঙ্গনের কবলে পড়েছে গাইবান্ধার ৪ উপজেলা। ফলে গৃহহীন হয়ে পড়ছে শত শত মানুষ। তবে ভাঙ্গন রোধে এখন পর্যন্ত নেয়া হয়নি কোনো উদ্যোগ।
পদ্মার পানি বৃদ্ধির সাথে সাথে রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ফেরী ঘাট সংলগ্ন এলাকায় দেখা দিয়েছে তীব্র ভাঙ্গন। এক সপ্তাহে ঘরহারা হয়েছে অর্ধ শতাধিক পরিবার। কয়েক বছর ধরে টানা নদী ভাঙ্গনের ফলে অসহায় ফেরিঘাট সংলগ্ন গ্রামের বাসিন্দারা। বসতবাড়ি নদীতে বিলীন হওয়ায় সামনের দিনগুলো নিয়ে শংকিত নদীপাড়ের মানুষ। ভাঙ্গনরোধে ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।
এদিকে উজান থেকে নেমে আসা ঢলে ব্রহ্মপুত্র ও যমুনার পানি বেড়ে ভাঙ্গনের কবলে গাইবান্ধার ৪টি উপজেলা। সদর উপজেলার কামারজানি ইউনিয়নের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান-সহ শতাধিক ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। হুমকির মুখে সাঘাটা উপজেলার বিভিন্ন স্থাপনা।
পানি উন্নয়ন বোর্ড ঠিকমতো কাজ না করায় ভাঙন রোধ করা যাচ্ছে না বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। নদী ভাঙ্গনরোধে অস্থায়ী পদক্ষেপের কথা জানালেও স্থায়ী সমাধান দিতে পারছে না পানি উন্নয়ন বোর্ড। ভাঙ্গন প্রতিরোধে অবিলম্বে স্থায়ী সমাধান দাবি গাইবান্ধাবাসীর।
দৈনিক দেশজনতা/ এমএইচ